ঢাকা ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

শেরপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত-১, আহত-৪

শেখ সাইদ আহমেদ সাবাব - শেরপুর :
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৮:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৮৪ বার পঠিত

শেরপুর জেলা সদরের তাতালপুরে সিএনজি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক আমির হামজা আনন্দ (৩০) নামের এক যুবক নিহত ও আরো চারজন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও অপর দুইজনকে শেরপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এঘটনায় ভগ্নিপতি আমির হামজা চলে যায় মর্গে আর হাসপাতালে ভর্তি হলো শ্যালক ইসমাইল।
ঘটনাটি ঘটে গতকাল ১০ ফেব্রুয়ারী রাত সাড়ে দশটার সময়।
নিহত আমির হামজা আনন্দ শেরপুর জেলা শহরের চকবাজার মহল্লার এরশাদ আলীর ছেলে।
আহতরা হচ্ছেন, মোটরসাইকেলারোহী ও শেরপুর সদর উপজেলার পাকুড়িয়ার খলিলুর রহমানের ছেলে ইসমাইল (২৮), ছিদ্দিকের ছেলে আল আমিন (৩০), সিএনজি যাত্রী শহরের নতুন বাসটার্মিনাল এলাকার মুরাদ মিয়া (৩৫) ও তার স্ত্রী জেসমিন (৩২)।
স্থানীয়রা জানান, গারো পাহাড় থেকে মোটরসাইকেলে শেরপুর আসছিলো নিহত আমির হামজা আনন্দ তার শ্যালক ইসমাইল ও আল আমীন। তাতালপুর আসলে বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজি অটোরিকশার সাথে সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলেই আমির হামজা আনন্দ নিহত হয়। এবং দুই সিএনজি যাত্রীসহ চারজন গুরুতর আহত হয়। হতাহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: ইফরিত আরা ফাগুন আমির হামজা আনন্দকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। একইসাথে আহত ইসমাইল ও মুরাদকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। অপর দুইজনকে জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শেরপুর জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা: ইফরিত আরা ফাগুন বলেন, আমরা মোট ৫ জনকে পাই। এরমধ্যে আমির হামজা আনন্দ নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসে। বাকী চারজনের মধ্যে দুইজনের অবস্থা খারাপ থাকায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছি। বাকি দুইজনকে শেরপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক জানান, নিহত আনন্দের পরিবারের পক্ষ থেকে লাশ বিনা ময়নাতদন্তে দাফন করার জন্য আবেদন করেছেন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

ট্যাগস :

শেরপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত-১, আহত-৪

আপডেট সময় : ০৯:৪৮:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

শেরপুর জেলা সদরের তাতালপুরে সিএনজি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক আমির হামজা আনন্দ (৩০) নামের এক যুবক নিহত ও আরো চারজন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও অপর দুইজনকে শেরপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এঘটনায় ভগ্নিপতি আমির হামজা চলে যায় মর্গে আর হাসপাতালে ভর্তি হলো শ্যালক ইসমাইল।
ঘটনাটি ঘটে গতকাল ১০ ফেব্রুয়ারী রাত সাড়ে দশটার সময়।
নিহত আমির হামজা আনন্দ শেরপুর জেলা শহরের চকবাজার মহল্লার এরশাদ আলীর ছেলে।
আহতরা হচ্ছেন, মোটরসাইকেলারোহী ও শেরপুর সদর উপজেলার পাকুড়িয়ার খলিলুর রহমানের ছেলে ইসমাইল (২৮), ছিদ্দিকের ছেলে আল আমিন (৩০), সিএনজি যাত্রী শহরের নতুন বাসটার্মিনাল এলাকার মুরাদ মিয়া (৩৫) ও তার স্ত্রী জেসমিন (৩২)।
স্থানীয়রা জানান, গারো পাহাড় থেকে মোটরসাইকেলে শেরপুর আসছিলো নিহত আমির হামজা আনন্দ তার শ্যালক ইসমাইল ও আল আমীন। তাতালপুর আসলে বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজি অটোরিকশার সাথে সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলেই আমির হামজা আনন্দ নিহত হয়। এবং দুই সিএনজি যাত্রীসহ চারজন গুরুতর আহত হয়। হতাহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: ইফরিত আরা ফাগুন আমির হামজা আনন্দকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। একইসাথে আহত ইসমাইল ও মুরাদকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। অপর দুইজনকে জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শেরপুর জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা: ইফরিত আরা ফাগুন বলেন, আমরা মোট ৫ জনকে পাই। এরমধ্যে আমির হামজা আনন্দ নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসে। বাকী চারজনের মধ্যে দুইজনের অবস্থা খারাপ থাকায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছি। বাকি দুইজনকে শেরপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক জানান, নিহত আনন্দের পরিবারের পক্ষ থেকে লাশ বিনা ময়নাতদন্তে দাফন করার জন্য আবেদন করেছেন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।