ঢাকা ০১:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আশুলিয়ায় ডিস ব্যবসা দখলের চেষ্টায় ব্যবসায়ীকে মারধর ডুমুরিয়ায় নদীর উপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ  ও নদী খননের দাবীতে মানববন্ধন কুড়িগ্রামে যুব সংগঠন কর্তৃক ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে ৩০ জন কিশোর-কিশোরী পেল সম্মাননা পাইকগাছায় বিএনপি নেতা মুছার বিরুদ্ধে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে সাংবাদ সম্মেলন ভোলায় নদীতে বিষ প্রয়োগ করে মাছ ধরতে নিষেধ করায় হামলার শিকার স্থানীয়রা জাতীয় পার্টি পিপীলিকা নয়-জাতীয় পার্টি বাজপাখি : মোস্তফা পাংশায় স্বামীর বাড়িতে হামলা, মারপিট ও লুটপাটের অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রবাসীদের সহায়তায়- গোয়ালন্দ ইয়ুথ এন্ড স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির বাস্তবায়নে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ ভোলায় জামায়াতের নতুন জেলা আমির মাস্টার জাকির হোসাইনের শপথ

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম

মোঃওয়াজ কুরনী-দিনাজপুর:
  • আপডেট সময় : ০৩:০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩ ৭১ বার পঠিত

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে কিছু কিছু পণ্যের দাম। সরকারের বেধে দেওয়া দামে কেউ পণ্য বিক্রি করছেন না। মোকামে সব ধরনের পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম বলছেন ব্যবসায়ীরা। যার ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর দাবি সাধারণ ক্রেতাদের।

শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৮ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়, বড় আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, দেশি পেয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়, কাঁচা মরিচ কেজি প্রতি একদিনের ব্যবধানে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে। অন্যদিকে আদা, রসুন, শুকনা মরিচ এর দাম অপরিবর্তীত রয়েছে। বর্তমানে আদা কেজি প্রতি ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়, রসুন কেজি প্রতি ১৮০ থেকে ২০০ টাকয় এবং শুকনা মরিচ ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে কাঁচাবাজার করতে আসা রিকশাচালক মিজান বলেন, অনেক সময় অনেক মানুষ বলছেন যে, আমাদের ইনকাম বেড়েছে। এটা সত্য কথা, তবে জিনিস পত্রের যে দাম সেই টাকা দিয়ে বাজার করতে আসলে চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে। কারণ সব কিছু নিত্যপণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে গেছে। আমরা গরিব মানুষ, বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে হয়। মাস শেষে আমাদের ঋণ পরিশোধ করতে খুব বিপাকে পড়তে হয়। সরকারের পক্ষ থেকে যদি নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হতো তাহলে আমরা অনেক উপকার পেতাম।

হিলি বাজারের মুদি দোকানী মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, মোকামগুলোতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেশ কিছু নিত্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে পণ্য বিক্রয় করে নতুন করে মোকামে কিনতে গেলে দাম নিয়ে অনেক বিপাকে পড়তে হচ্ছে আমাদের। অনেক সময় খুচরা বাজারে নিত্যপণ্য বিক্রির সময় সাধারণ ক্রেতাদের সঙ্গে তর্কে জরাতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের কিছুই করার নেই। কম দামে পণ্য বিক্রি করে মোকাম থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম

আপডেট সময় : ০৩:০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে কিছু কিছু পণ্যের দাম। সরকারের বেধে দেওয়া দামে কেউ পণ্য বিক্রি করছেন না। মোকামে সব ধরনের পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম বলছেন ব্যবসায়ীরা। যার ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর দাবি সাধারণ ক্রেতাদের।

শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৮ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়, বড় আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, দেশি পেয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়, কাঁচা মরিচ কেজি প্রতি একদিনের ব্যবধানে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে। অন্যদিকে আদা, রসুন, শুকনা মরিচ এর দাম অপরিবর্তীত রয়েছে। বর্তমানে আদা কেজি প্রতি ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়, রসুন কেজি প্রতি ১৮০ থেকে ২০০ টাকয় এবং শুকনা মরিচ ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে কাঁচাবাজার করতে আসা রিকশাচালক মিজান বলেন, অনেক সময় অনেক মানুষ বলছেন যে, আমাদের ইনকাম বেড়েছে। এটা সত্য কথা, তবে জিনিস পত্রের যে দাম সেই টাকা দিয়ে বাজার করতে আসলে চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে। কারণ সব কিছু নিত্যপণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে গেছে। আমরা গরিব মানুষ, বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে হয়। মাস শেষে আমাদের ঋণ পরিশোধ করতে খুব বিপাকে পড়তে হয়। সরকারের পক্ষ থেকে যদি নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হতো তাহলে আমরা অনেক উপকার পেতাম।

হিলি বাজারের মুদি দোকানী মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, মোকামগুলোতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেশ কিছু নিত্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে পণ্য বিক্রয় করে নতুন করে মোকামে কিনতে গেলে দাম নিয়ে অনেক বিপাকে পড়তে হচ্ছে আমাদের। অনেক সময় খুচরা বাজারে নিত্যপণ্য বিক্রির সময় সাধারণ ক্রেতাদের সঙ্গে তর্কে জরাতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের কিছুই করার নেই। কম দামে পণ্য বিক্রি করে মোকাম থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।