ঢাকা ০৩:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

খোকসা-কুমারখালী আসনে বেশির ভাগ প্রার্থীকেই চেনেন না ভোটাররা

পুলক সরকার- বিশেষ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৬৬ বার পঠিত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-০৪(খোকসা-কুমারখালী) আসনের বেশির ভাগ সংসদ সদস্য (এমপি) পদপ্রার্থীকে ভোটাররা চেনেন না। যে ১০ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশেরই রাজনীতিতে তেমন পরিচিতি নেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সচেতন ভোটারদের অনেকেই এমন মন্তব্য করেন।

কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, কুষ্টিয়া-০৪(খোকসা-কুমারখালী) সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলিয়ে মোট ১০ জন প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ, তৃণমূল বিএনপির আবু সামস খালেকুজ্জামান, তরিকত ফেডারেশনের আলতাফ হোসেন, জাতীয় পার্টির (এরশাদ) আয়েন উদ্দিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী নৈশপ্রহরী খাইরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কংগ্রেসের রাশিদুল ইসলাম, এনপিপির শহিদুল ইসলাম ও বিএনএফের হারুনার রশিদ। তাঁদের মধ্যে নৌকার প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর রাজনৈতিক পরিচিতি রয়েছে। তবে বাকিদের আগে কখনো রাজনৈতিক ময়দানে সক্রিয়ভাবে দেখা যায়নি।

এই আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী আবু সামস খালেকুজ্জামান নিজেকে জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য দাবি করলেও জেলা বিএনপির তা অস্বীকার করেছে।

জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন সরকার বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতিতে তিনি সক্রিয় কেউ নন। তাই তাঁকে আমরা চিনি না।’

নতুন ভোটার তরুণ সীমান্ত বলেন, ‘জীবনের প্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ পেলেও মনে তেমন উৎসাহ নেই। যাঁরা এমপি প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেককেই চিনি না, জানি না।’

ভোটার শান্তা বলেন, ‘এবার আমাদের আসনে ১০ জন প্রার্থীর মধ্যে অনেককেই আমি চিনি না। শুধু আমি নয়, খোকসা-কুমারখালীর বেশির ভাগ সাধারণ ভোটার তাঁদের চেনেন না।’

খোকসা-কুমারখালী আসনে বেশির ভাগ প্রার্থীকেই চেনেন না ভোটাররা

আপডেট সময় : ০১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-০৪(খোকসা-কুমারখালী) আসনের বেশির ভাগ সংসদ সদস্য (এমপি) পদপ্রার্থীকে ভোটাররা চেনেন না। যে ১০ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশেরই রাজনীতিতে তেমন পরিচিতি নেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সচেতন ভোটারদের অনেকেই এমন মন্তব্য করেন।

কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, কুষ্টিয়া-০৪(খোকসা-কুমারখালী) সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলিয়ে মোট ১০ জন প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ, তৃণমূল বিএনপির আবু সামস খালেকুজ্জামান, তরিকত ফেডারেশনের আলতাফ হোসেন, জাতীয় পার্টির (এরশাদ) আয়েন উদ্দিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী নৈশপ্রহরী খাইরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কংগ্রেসের রাশিদুল ইসলাম, এনপিপির শহিদুল ইসলাম ও বিএনএফের হারুনার রশিদ। তাঁদের মধ্যে নৌকার প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর রাজনৈতিক পরিচিতি রয়েছে। তবে বাকিদের আগে কখনো রাজনৈতিক ময়দানে সক্রিয়ভাবে দেখা যায়নি।

এই আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী আবু সামস খালেকুজ্জামান নিজেকে জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য দাবি করলেও জেলা বিএনপির তা অস্বীকার করেছে।

জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন সরকার বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতিতে তিনি সক্রিয় কেউ নন। তাই তাঁকে আমরা চিনি না।’

নতুন ভোটার তরুণ সীমান্ত বলেন, ‘জীবনের প্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ পেলেও মনে তেমন উৎসাহ নেই। যাঁরা এমপি প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেককেই চিনি না, জানি না।’

ভোটার শান্তা বলেন, ‘এবার আমাদের আসনে ১০ জন প্রার্থীর মধ্যে অনেককেই আমি চিনি না। শুধু আমি নয়, খোকসা-কুমারখালীর বেশির ভাগ সাধারণ ভোটার তাঁদের চেনেন না।’