ঢাকা ১২:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যা বললেন হাতীবান্ধা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা

জাহিদুল ইসলাম জাহিদ-লালমনিরহাট:
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৩:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৩৩ বার পঠিত

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা কৃষি কর্মকর্তা সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবী করেছেন তিনি।

বুধবার সকালে তিনি জানান, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কন্দাল ফসলের পানি কচু প্রকল্পে বরাদ্দ বীজ ২০ কেজি, ইউরিয়া সার ১০ কেজি, ডিএপি ১০ কেজি, এমওপি ১০ কেজি, জিপসাম ৫ কেজি, দস্তা ৫০০ গ্রাম ও আঃন্তপরিচর্যা বাবদ ২৫০০ টাকা এবং ফসল উত্তোলন বাবদ আরো ২০০০ টাকা প্রকল্পের আওতাধীন কৃষকদের প্রকল্পের বিধিমালা অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, পানি কচু প্রকল্পের সুবিধাভোগী শাহা আলমের বাবা আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুলেছেন তা মিথ্যা ও বানোয়াট। শাহা আলম সেজে তার ভাই সার এবং পরবর্তীতে শাহা আলম নিজে এসে চারা নিয়ে যায়।

পানি কচু প্রকল্পে সুবিধাভোগী শাহা আলম বলেন, আমি সিন্দুর্ণা ইউনিয়নের পানি কচু প্রকল্পের আওতাধীন একজন কৃষক। আমি ৩০০০ চারা, ইউরিয়া সার ১০ কেজি, ডিএপি ১০ কেজি, এমওপি ১০ কেজি, জিপসাম ৫ কেজি, দস্তা ৫০০ গ্রাম ও আঃন্তপরিচর্যা বাবদ ২৫০০ টাকা এবং ফসল উত্তোলন বাবদ আরো ২০০০ টাকা পেয়েছি।

এর আগে পানি কচু প্রকল্পে সুবিধাভোগী শাহা আলম সেজে তার ভাই সার এবং পরবর্তীতে শাহা আলম নিজে চারা নিয়ে গেছেন এই ব্যাপারে তার বাবা কিছুই জানতেন না বলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থবছ‌রে হাতীবান্ধায় কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রক‌ল্পের আওতায় মুখী কচু ৬‌টি, পা‌নিকচু ২‌টি, ল‌তিকচু ২‌টি, গাছ আলু ৪‌টি, কাসাভা ৪‌টি চাষ করা হ‌য়ে‌ছে।

ট্যাগস :

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যা বললেন হাতীবান্ধা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা কৃষি কর্মকর্তা সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবী করেছেন তিনি।

বুধবার সকালে তিনি জানান, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কন্দাল ফসলের পানি কচু প্রকল্পে বরাদ্দ বীজ ২০ কেজি, ইউরিয়া সার ১০ কেজি, ডিএপি ১০ কেজি, এমওপি ১০ কেজি, জিপসাম ৫ কেজি, দস্তা ৫০০ গ্রাম ও আঃন্তপরিচর্যা বাবদ ২৫০০ টাকা এবং ফসল উত্তোলন বাবদ আরো ২০০০ টাকা প্রকল্পের আওতাধীন কৃষকদের প্রকল্পের বিধিমালা অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, পানি কচু প্রকল্পের সুবিধাভোগী শাহা আলমের বাবা আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুলেছেন তা মিথ্যা ও বানোয়াট। শাহা আলম সেজে তার ভাই সার এবং পরবর্তীতে শাহা আলম নিজে এসে চারা নিয়ে যায়।

পানি কচু প্রকল্পে সুবিধাভোগী শাহা আলম বলেন, আমি সিন্দুর্ণা ইউনিয়নের পানি কচু প্রকল্পের আওতাধীন একজন কৃষক। আমি ৩০০০ চারা, ইউরিয়া সার ১০ কেজি, ডিএপি ১০ কেজি, এমওপি ১০ কেজি, জিপসাম ৫ কেজি, দস্তা ৫০০ গ্রাম ও আঃন্তপরিচর্যা বাবদ ২৫০০ টাকা এবং ফসল উত্তোলন বাবদ আরো ২০০০ টাকা পেয়েছি।

এর আগে পানি কচু প্রকল্পে সুবিধাভোগী শাহা আলম সেজে তার ভাই সার এবং পরবর্তীতে শাহা আলম নিজে চারা নিয়ে গেছেন এই ব্যাপারে তার বাবা কিছুই জানতেন না বলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থবছ‌রে হাতীবান্ধায় কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রক‌ল্পের আওতায় মুখী কচু ৬‌টি, পা‌নিকচু ২‌টি, ল‌তিকচু ২‌টি, গাছ আলু ৪‌টি, কাসাভা ৪‌টি চাষ করা হ‌য়ে‌ছে।