ঢাকা ১২:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

প্রাকৃতিক দুর্যোগ রেমাল ঝড়ের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সুস্থতা কামনা করি বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর জেলা ও মহানগর শাখা

শিল্পী আক্তার-রংপুর ব্যুরো:
  • আপডেট সময় : ১১:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪ ৫৩ বার পঠিত

প্রিয় দেশবাসী বাংলাদেশ শস্য শ্যামলা ছয় ঋতুর দেশ। আমাদের প্রিয় এই বাংলাদেশে প্রতিবছর একটা সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগ শুরু হয়।

এই ঝড়ে যাদের প্রান কেড়ে নিয়েছে তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি, ব্যথিত পরিবারের সদস্যরা যেন এই শোক কাটিয়ে পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে আমরা সম ব্যাথায় ব্যথিত। এখনো বন্যা কবলিত অঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্তদের প্রাণহানির নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা পাওয়া যায়নি।বিদ্যুৎ না থাকায় সকল তথ্য জানা সম্ভব হয়নি। কি বলবো দুর্ভাগ্য আমাদের। অল্প অল্প সঞ্চয় করে একটি সংসার গড়ে তোলে মানুষ।গ্রামীণ জনজীবনে সাধারণ মানুষদের জীবনে চলে আসে মুহূর্তের মধ্যে স্বপ্ন ভাঙ্গার ভয়। রেমাল বেশ কিছু জেলায় লন্ডভন্ড করে দিয়ে গেছে মানুষের স্বপ্ন। আজ সকাল থেকে কিছুটা স্বাভাবিক পরিবেশে এসেছে। আমার পরিচিত, অপরিচিত ও আমার প্রিয় প্রতিষ্ঠান , ও পত্রিকার সিনিয়র জুনিয়র ভাই ও বোন সকল সদস্য বৃন্দ সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। গত ২৬ শে মে রোজ রবিবার বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় রেমাল গভীর সমুদ্রে শুরু হয়েছে। উপকূলে ২৭ শে মে আঘাত এনেছে। আমি রংপুর থাকি রংপুর শহরে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। যারা গ্রাম অঞ্চলে থাকে তাদের টিনের ঘরবাড়ি আমবাগান লিচুবাগান কলাবাগান এসবের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বাট বড় কোন দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। আমার বাড়ি মিঠাপুকুরে কোন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। শুধুমাত্র শুনেছি ঘরবাড়ি সহ গাছপালা কিছু শস্য ক্ষে ত বাগান নষ্ট হয়ে গেছে তাই মানসিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত ছিলাম। তার মধ্যে ও সাংবাদিক হিসেবে মানুষ হিসাবে হিসাবে যেটুকু করণীয় সেটুকু করার চেষ্টা করেছি। এর জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা না করতে পারলেও সমাজ কিভাবে ভাল থাকবে সে চিন্তাটা আমি একজন সাংবাদিক হিসেবে আমার লেখার মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। তাই আমার স্থান থেকে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝড়ের সময় ঝড় কবলিত এলাকার মানুষদের কি করনীয় এমন কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
আমরা কেউ গ্রামে থাকা পরিবারের আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ খবর ইচ্ছা করলেও নিতে পারিনি কারণ বন্যা কবলিত অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন তাই হয়তো বা সবার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা সবাই প্রার্থনা করি আমাদের পরিবারের সদস্যরা যে যেখানে আছে সবাই ভালো থাকুক। তার সাথে আমি বন্যা কবলিত মানুষদের জন্য কি করনীয় তা তুলে ধরছি।
বন্যা কবলিত অঞ্চলের মানুষদের যে ক্ষতি হয়েছে সেই ক্ষতিপূরণের পদক্ষেপ সাধারণ মানুষের নেওয়া সম্ভব নয়। এই পদক্ষেপ একমাত্র সরকার কর্তৃক বা বিদেশি কোন এনজিও সংস্থা নিলে হয়তো পরিচালনা করতে সক্ষম হবে। কিন্তু আপনি আমি তাদের পাশে থেকে সবাইকে সহযোগিতা করা উচিৎ।
আমরা সবাই মিলে স্থানীয় সরকার এর কাছে অনুরোধ করব যাদের ঘর হারিয়েছে তাদের পুনরায় সরকার কর্তৃক ছোট্ট আবাসনের সুব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাবো।
রেমালে আঘাত প্রাপ্ত ব্যক্তিদের করণীয়ঃ এই দুইদিন পর্যন্ত রেমাল ঝড়ে বিভিন্ন পুকুর ডোবা এবং বিভিন্ন দূষিত স্থানের বজ্র পানির সঙ্গে মিশে পানি দূষিত হয়েছে তাই যেসব অঞ্চলে পানিতে ডুবে ছিল সেসব অঞ্চলের সকলকে অনুরোধ জানাই আপনি নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য বিশুদ্ধ পানি খাবেন। প্রয়োজনে পানি ফুটিয়ে খাবেন এবং যতটা কম পারেন বন্যার পানি ব্যবহার এবং শরীরে না লাগিয়ে থাকার চেষ্টা করুন। ঘরে ওর স্যালাইন রাখবেন এবং শারীরিক অবস্থা খারাপ মনে হলে তৎক্ষণাৎ স্থানীয় ডাক্তারের কাছে চলে যাবেন।ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ কেন এই আসুন সম্পর্কে একটু জানিএকটা সময় ছিলো ঘূর্ণিঝড়ের কোনো নাম থাকত না। আমাদের দেশে ১৯৭০ সালে কিংবা ১৯৯১ সালে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়ে গেছে। কিন্তু সেগুলোর কোনো নাম নেই। তাই সঠিক দিন তারিখ গণনা করে বের করা কষ্টসাধ্যের কাজ।নাম থাকলে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়ের , সম্পর্কে তথ্য দ্রুত জানা যায়। পরবর্তী সময়ে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপ্রকৃতি নির্ণয় করতে হয় আবহাওয়াবিদদের সুবিধা হয়।
২০০৪ সাল থেকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রথম নামকরণ শুরু করেছে। ১৩টি দেশ থেকে একটা একটা করে ১৩টি নাম সংরক্ষণ করে। নামকরণের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মেনে চলা হয়। যেমন রাজনীতি বা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতি বা লিঙ্গনিরপেক্ষ হতে হবে নামগুলোকে। বিশ্বের কোনো অঞ্চলের কোনো মানুষের অনুভূতিতে আঘাত করে,
এমন নাম দেওয়া যাবে না। নাম রূঢ় হতে পারবে না। এটি সংক্ষিপ্ত ও সহজে উচ্চারণ করা যায়,
সর্বোচ্চ আটটি বর্ণ থাকবে।রেমাল’ শব্দটি ওমান থেকে নেওয়া হয়েছে। রেমাল একটি আরবি শব্দ। এই নামের অর্থ ‘বালু’।
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের আদর্শ নিয়ম অনুসারে এই নাম বেছে নেওয়া হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত যেসব অঞ্চলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে সেই সকল অঞ্চলে বিদ্যুতের সুব্যবস্থা করার জন্য সরকারের নিকট আকুল আবেদন জানাই ।সামনে সকল শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা রয়েছে তাই বিদ্যুতের সুব্যবস্থা না হলে জনসাধারন ও শিক্ষার্থীদের অনেক ভোগান্তির মধ্যে থাকতে হবে।

সকলের সুস্বাস্থ্য মঙ্গল কামনায় বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর জেলা শাখার মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা সৈয়দা কনক শিল্পী আক্তার।

ট্যাগস :

প্রাকৃতিক দুর্যোগ রেমাল ঝড়ের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সুস্থতা কামনা করি বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর জেলা ও মহানগর শাখা

আপডেট সময় : ১১:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

প্রিয় দেশবাসী বাংলাদেশ শস্য শ্যামলা ছয় ঋতুর দেশ। আমাদের প্রিয় এই বাংলাদেশে প্রতিবছর একটা সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগ শুরু হয়।

এই ঝড়ে যাদের প্রান কেড়ে নিয়েছে তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি, ব্যথিত পরিবারের সদস্যরা যেন এই শোক কাটিয়ে পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে আমরা সম ব্যাথায় ব্যথিত। এখনো বন্যা কবলিত অঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্তদের প্রাণহানির নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা পাওয়া যায়নি।বিদ্যুৎ না থাকায় সকল তথ্য জানা সম্ভব হয়নি। কি বলবো দুর্ভাগ্য আমাদের। অল্প অল্প সঞ্চয় করে একটি সংসার গড়ে তোলে মানুষ।গ্রামীণ জনজীবনে সাধারণ মানুষদের জীবনে চলে আসে মুহূর্তের মধ্যে স্বপ্ন ভাঙ্গার ভয়। রেমাল বেশ কিছু জেলায় লন্ডভন্ড করে দিয়ে গেছে মানুষের স্বপ্ন। আজ সকাল থেকে কিছুটা স্বাভাবিক পরিবেশে এসেছে। আমার পরিচিত, অপরিচিত ও আমার প্রিয় প্রতিষ্ঠান , ও পত্রিকার সিনিয়র জুনিয়র ভাই ও বোন সকল সদস্য বৃন্দ সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। গত ২৬ শে মে রোজ রবিবার বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় রেমাল গভীর সমুদ্রে শুরু হয়েছে। উপকূলে ২৭ শে মে আঘাত এনেছে। আমি রংপুর থাকি রংপুর শহরে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। যারা গ্রাম অঞ্চলে থাকে তাদের টিনের ঘরবাড়ি আমবাগান লিচুবাগান কলাবাগান এসবের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বাট বড় কোন দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। আমার বাড়ি মিঠাপুকুরে কোন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। শুধুমাত্র শুনেছি ঘরবাড়ি সহ গাছপালা কিছু শস্য ক্ষে ত বাগান নষ্ট হয়ে গেছে তাই মানসিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত ছিলাম। তার মধ্যে ও সাংবাদিক হিসেবে মানুষ হিসাবে হিসাবে যেটুকু করণীয় সেটুকু করার চেষ্টা করেছি। এর জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা না করতে পারলেও সমাজ কিভাবে ভাল থাকবে সে চিন্তাটা আমি একজন সাংবাদিক হিসেবে আমার লেখার মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। তাই আমার স্থান থেকে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝড়ের সময় ঝড় কবলিত এলাকার মানুষদের কি করনীয় এমন কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
আমরা কেউ গ্রামে থাকা পরিবারের আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ খবর ইচ্ছা করলেও নিতে পারিনি কারণ বন্যা কবলিত অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন তাই হয়তো বা সবার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা সবাই প্রার্থনা করি আমাদের পরিবারের সদস্যরা যে যেখানে আছে সবাই ভালো থাকুক। তার সাথে আমি বন্যা কবলিত মানুষদের জন্য কি করনীয় তা তুলে ধরছি।
বন্যা কবলিত অঞ্চলের মানুষদের যে ক্ষতি হয়েছে সেই ক্ষতিপূরণের পদক্ষেপ সাধারণ মানুষের নেওয়া সম্ভব নয়। এই পদক্ষেপ একমাত্র সরকার কর্তৃক বা বিদেশি কোন এনজিও সংস্থা নিলে হয়তো পরিচালনা করতে সক্ষম হবে। কিন্তু আপনি আমি তাদের পাশে থেকে সবাইকে সহযোগিতা করা উচিৎ।
আমরা সবাই মিলে স্থানীয় সরকার এর কাছে অনুরোধ করব যাদের ঘর হারিয়েছে তাদের পুনরায় সরকার কর্তৃক ছোট্ট আবাসনের সুব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাবো।
রেমালে আঘাত প্রাপ্ত ব্যক্তিদের করণীয়ঃ এই দুইদিন পর্যন্ত রেমাল ঝড়ে বিভিন্ন পুকুর ডোবা এবং বিভিন্ন দূষিত স্থানের বজ্র পানির সঙ্গে মিশে পানি দূষিত হয়েছে তাই যেসব অঞ্চলে পানিতে ডুবে ছিল সেসব অঞ্চলের সকলকে অনুরোধ জানাই আপনি নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য বিশুদ্ধ পানি খাবেন। প্রয়োজনে পানি ফুটিয়ে খাবেন এবং যতটা কম পারেন বন্যার পানি ব্যবহার এবং শরীরে না লাগিয়ে থাকার চেষ্টা করুন। ঘরে ওর স্যালাইন রাখবেন এবং শারীরিক অবস্থা খারাপ মনে হলে তৎক্ষণাৎ স্থানীয় ডাক্তারের কাছে চলে যাবেন।ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ কেন এই আসুন সম্পর্কে একটু জানিএকটা সময় ছিলো ঘূর্ণিঝড়ের কোনো নাম থাকত না। আমাদের দেশে ১৯৭০ সালে কিংবা ১৯৯১ সালে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়ে গেছে। কিন্তু সেগুলোর কোনো নাম নেই। তাই সঠিক দিন তারিখ গণনা করে বের করা কষ্টসাধ্যের কাজ।নাম থাকলে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়ের , সম্পর্কে তথ্য দ্রুত জানা যায়। পরবর্তী সময়ে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপ্রকৃতি নির্ণয় করতে হয় আবহাওয়াবিদদের সুবিধা হয়।
২০০৪ সাল থেকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রথম নামকরণ শুরু করেছে। ১৩টি দেশ থেকে একটা একটা করে ১৩টি নাম সংরক্ষণ করে। নামকরণের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মেনে চলা হয়। যেমন রাজনীতি বা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতি বা লিঙ্গনিরপেক্ষ হতে হবে নামগুলোকে। বিশ্বের কোনো অঞ্চলের কোনো মানুষের অনুভূতিতে আঘাত করে,
এমন নাম দেওয়া যাবে না। নাম রূঢ় হতে পারবে না। এটি সংক্ষিপ্ত ও সহজে উচ্চারণ করা যায়,
সর্বোচ্চ আটটি বর্ণ থাকবে।রেমাল’ শব্দটি ওমান থেকে নেওয়া হয়েছে। রেমাল একটি আরবি শব্দ। এই নামের অর্থ ‘বালু’।
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের আদর্শ নিয়ম অনুসারে এই নাম বেছে নেওয়া হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত যেসব অঞ্চলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে সেই সকল অঞ্চলে বিদ্যুতের সুব্যবস্থা করার জন্য সরকারের নিকট আকুল আবেদন জানাই ।সামনে সকল শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা রয়েছে তাই বিদ্যুতের সুব্যবস্থা না হলে জনসাধারন ও শিক্ষার্থীদের অনেক ভোগান্তির মধ্যে থাকতে হবে।

সকলের সুস্বাস্থ্য মঙ্গল কামনায় বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব রংপুর জেলা শাখার মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা সৈয়দা কনক শিল্পী আক্তার।