ঢাকা ১০:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট সংস্কার সাতক্ষীরা উপকূলে বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচী পালিত বালিয়াকান্দিতে এ্যাসেডের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী পালিত ভোলা প্রেসক্লাবে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মত বিনিময়  আত্রাইয়ে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ নাগেশ্বরী উপজেলা বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম

নদী ও খাল খনন করে মিষ্টি পানির প্রবাহ সৃষ্টি করা হবে এবং মাছ চাষের সাথে ধান চাষ বাধ্যতামূলক করতে হবে এমপি রশিদুজ্জামান

মোঃ ফসিয়ার রহমান-পাইকগাছা (খুলনা):
  • আপডেট সময় : ০৭:২৪:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১৯৭ বার পঠিত

“খুলনা-৬ কয়রা-পাইকগাছা আসনের সংসদ সদস্য মোঃ রশীদুজ্জামান বলেছেন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীনের পর উপকুলীয় এলাকাকে নদীর লবণ পানি মুক্ত করার জন্য ওয়াপ্দার বাঁধ নির্মান করার কাজ এই পাইকগাছা থেকে উদ্বোধন করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধু নির্দেশে কয়রা-পাইকগাছাসহ উপকূলীয় অঞ্চলে নদীর পাড়ে নির্মিত হয় ওয়াপদার বাঁধ। কৃষকা হন লবণ পানি মুক্ত। চাষবাদে এলাকা হয় সমৃদ্ধশালী। কৃষকদের ছিল গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ, গোয়াল ভরা গবাদি পশু।

কিন্তু ৮০ দশকে বাইরে থেকে কিছু প্রভাবশালী ঘের মালিকরা সেই মজবুদ বাঁধ কেটে ওয়াপ্দা অভ্যন্তরে লবন পানি প্রবেশ করিয়ে চিংড়ি চাষ শুরু করে। লবন পানির কারনে এলাকার পরিবেশ নষ্ট হয়। কৃষকের গোলাভরা ধান ও পুকুর ভরা মাছ, গোয়াল ভরা গরু বিলুপ্তি হয়।

লবনক্ততার কারনে এলকার মানুষ হয় কর্মহীন, হাজার হাজার মানুষ বসতভিটা ছেড়ে অন্য এলাকায় চলে যায়। পেশা বদল করে অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হন এলাকার মানুষ। তিনি আরো বলেন আমি মহান জাতীয় সাংসদে লবন পানির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট লবন পানির বিরুদ্ধে একটা আইন প্রনয়নের জন্য অনুরোধ করছি।
অচিরেই কয়রা-পাইকগাছা লবন পানি মুক্ত হবে। যতদিন লবন পানি মুক্ত না হয় ততদিন পর্যন্ত ধান ও মাছ চাষ বাধ্যতামুলক করতে নির্দেশনা দেন। বন্ধ নদী ও সরকারি খাস খাল খনন করে মিষ্টি পানির প্রবাহ সৃষ্টি করা হবে। তিনি পাইকগাছার লস্কর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে পরিষদ চত্তরে সুধী সমাবেশে উপরুক্ত বক্তব্য রাখেন।

শনিবার সকালে উপজেলার লস্কর ইউনিয়ন পরিষদের বারবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান কে এম আরিফুজ্জামান তুহিনের সভাপতিত্বে ও যুবলীগ নেতা শহীদুল্লাহ্ কায়সারের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ার ইকবাল মন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুল হাসান টিপু, সহ-সভাপতি সমিরণ সাধু, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কৃষ্ণ পদ মন্ডল, বিজন বিহারি সরকার, আওয়ামী লীগ নেতা বিভূতি ভূষন ঢালী, মুনসুর আলী গাজী, আব্দুল কুদ্দুস সানা, অহেদুজ্জামান মোড়ল, আব্দুল ওহাব বাবলু, আজিজুর রহমান গাজী, আব্দুল হাই, জহুরুল হক, নুরুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান, অনিতা রানী মন্ডল, পার্থ প্রতিম চক্রবর্তী, ফাইমিন সরদার, আরিফ আহম্মেদ জয়সহ অনেকে।

নদী ও খাল খনন করে মিষ্টি পানির প্রবাহ সৃষ্টি করা হবে এবং মাছ চাষের সাথে ধান চাষ বাধ্যতামূলক করতে হবে এমপি রশিদুজ্জামান

আপডেট সময় : ০৭:২৪:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

“খুলনা-৬ কয়রা-পাইকগাছা আসনের সংসদ সদস্য মোঃ রশীদুজ্জামান বলেছেন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীনের পর উপকুলীয় এলাকাকে নদীর লবণ পানি মুক্ত করার জন্য ওয়াপ্দার বাঁধ নির্মান করার কাজ এই পাইকগাছা থেকে উদ্বোধন করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধু নির্দেশে কয়রা-পাইকগাছাসহ উপকূলীয় অঞ্চলে নদীর পাড়ে নির্মিত হয় ওয়াপদার বাঁধ। কৃষকা হন লবণ পানি মুক্ত। চাষবাদে এলাকা হয় সমৃদ্ধশালী। কৃষকদের ছিল গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ, গোয়াল ভরা গবাদি পশু।

কিন্তু ৮০ দশকে বাইরে থেকে কিছু প্রভাবশালী ঘের মালিকরা সেই মজবুদ বাঁধ কেটে ওয়াপ্দা অভ্যন্তরে লবন পানি প্রবেশ করিয়ে চিংড়ি চাষ শুরু করে। লবন পানির কারনে এলাকার পরিবেশ নষ্ট হয়। কৃষকের গোলাভরা ধান ও পুকুর ভরা মাছ, গোয়াল ভরা গরু বিলুপ্তি হয়।

লবনক্ততার কারনে এলকার মানুষ হয় কর্মহীন, হাজার হাজার মানুষ বসতভিটা ছেড়ে অন্য এলাকায় চলে যায়। পেশা বদল করে অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হন এলাকার মানুষ। তিনি আরো বলেন আমি মহান জাতীয় সাংসদে লবন পানির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট লবন পানির বিরুদ্ধে একটা আইন প্রনয়নের জন্য অনুরোধ করছি।
অচিরেই কয়রা-পাইকগাছা লবন পানি মুক্ত হবে। যতদিন লবন পানি মুক্ত না হয় ততদিন পর্যন্ত ধান ও মাছ চাষ বাধ্যতামুলক করতে নির্দেশনা দেন। বন্ধ নদী ও সরকারি খাস খাল খনন করে মিষ্টি পানির প্রবাহ সৃষ্টি করা হবে। তিনি পাইকগাছার লস্কর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে পরিষদ চত্তরে সুধী সমাবেশে উপরুক্ত বক্তব্য রাখেন।

শনিবার সকালে উপজেলার লস্কর ইউনিয়ন পরিষদের বারবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান কে এম আরিফুজ্জামান তুহিনের সভাপতিত্বে ও যুবলীগ নেতা শহীদুল্লাহ্ কায়সারের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ার ইকবাল মন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুল হাসান টিপু, সহ-সভাপতি সমিরণ সাধু, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কৃষ্ণ পদ মন্ডল, বিজন বিহারি সরকার, আওয়ামী লীগ নেতা বিভূতি ভূষন ঢালী, মুনসুর আলী গাজী, আব্দুল কুদ্দুস সানা, অহেদুজ্জামান মোড়ল, আব্দুল ওহাব বাবলু, আজিজুর রহমান গাজী, আব্দুল হাই, জহুরুল হক, নুরুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান, অনিতা রানী মন্ডল, পার্থ প্রতিম চক্রবর্তী, ফাইমিন সরদার, আরিফ আহম্মেদ জয়সহ অনেকে।