ঢাকা ১০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট সংস্কার সাতক্ষীরা উপকূলে বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচী পালিত বালিয়াকান্দিতে এ্যাসেডের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী পালিত ভোলা প্রেসক্লাবে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মত বিনিময়  আত্রাইয়ে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ নাগেশ্বরী উপজেলা বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম

সড়কের পানি সরাতে করা হয়েছে সেচ পদ্ধতি ব্যবহার

মাসুদুর রহমান রুবেল, ঢাকা:
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩ ১০২ বার পঠিত

শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কটি গত বৃহস্পতিবারের টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় । এই সড়কের জামগড়া, শিমুলতলা, ইউনিক ও বাইপাইল অঞ্চলে জমে যায় হাটু সমান পানি, কোথাও কোথাও কোমড় সমান। এতে করে চরম ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।বৃষ্টি কমে গেলে পানি নিরসনের জন্য সেচ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

শনিবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে পাম্প লাগিয়ে সড়কের পানি সেচার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান।

এ সময় তিনি বলেন, সড়কের পানি নামার কোনো জায়গা নাই। যখন দেখা যায় পানি অনেক হয়ে যায় কিন্তু পানি নামতে পারে না, তখন পাম্প লাগিয়ে পানি সড়াতে হয়। এক দিকে বৃষ্টির পানি তো আছেই এর সাথে কারখানার পানিও যোগ হয়। আমরা দেড়-দুই মাসের মধ্যে স্থায়ী ড্রেনের কাজ শুরু করবো। তখন হয়তো আর পানির সমস্যা থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আমরা আশুলিয়া থেকে বাইপাইল পর্যন্ত সড়কে যদি তিনটা ভাগে ভাগ করি তাহলে আশুলিয়া অংশের পানি আশুলিয়ার নদীতে দিলাম। বাইপাইল অংশের পানি বাইপাইল খালে দিলাম কিন্তু মাঝের অংশের পানি কোথায় দিব। এ নিয়ে চিন্তার মধ্যে আছি। যদি নয়ন-জুলি খাল উদ্ধার করা হয় তাহলে আমাদের সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। এ নিয়ে আলোচনা চলছে খুব শিগ্রই আশা করি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

কয়টি পাম্প লাগিয়েছিলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কয়টি পাম্প লাগানো হয়েছে তা আমি এগজ্যাক্টলী বলতে পারি না, তবে ৫টা পর্যন্ত পাম্পও কোনো কোনো সময় লাগানো হয়েছে। কারণ পানিতো কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। তাই পানির ওপর ভিত্তি করে লাগানো হয়।

প্রসঙ্গত যে, এই সড়কটি এখন ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের আওতাধীন। ফলে এই সড়কটির দায়-দায়িত্ব এখন এই প্রকল্পের। যদিও ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রক্ল্প দায়িত্ব নেওয়ার আগে সড়কের এই সমস্যা পুরানো। সড়কটি সড়ক ও জনপথের আওতাধীন থাকতেও এই অঞ্চলের অবস্থা একই ছিল।

ট্যাগস :

সড়কের পানি সরাতে করা হয়েছে সেচ পদ্ধতি ব্যবহার

আপডেট সময় : ০৮:৪৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩

শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কটি গত বৃহস্পতিবারের টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় । এই সড়কের জামগড়া, শিমুলতলা, ইউনিক ও বাইপাইল অঞ্চলে জমে যায় হাটু সমান পানি, কোথাও কোথাও কোমড় সমান। এতে করে চরম ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।বৃষ্টি কমে গেলে পানি নিরসনের জন্য সেচ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

শনিবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে পাম্প লাগিয়ে সড়কের পানি সেচার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান।

এ সময় তিনি বলেন, সড়কের পানি নামার কোনো জায়গা নাই। যখন দেখা যায় পানি অনেক হয়ে যায় কিন্তু পানি নামতে পারে না, তখন পাম্প লাগিয়ে পানি সড়াতে হয়। এক দিকে বৃষ্টির পানি তো আছেই এর সাথে কারখানার পানিও যোগ হয়। আমরা দেড়-দুই মাসের মধ্যে স্থায়ী ড্রেনের কাজ শুরু করবো। তখন হয়তো আর পানির সমস্যা থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আমরা আশুলিয়া থেকে বাইপাইল পর্যন্ত সড়কে যদি তিনটা ভাগে ভাগ করি তাহলে আশুলিয়া অংশের পানি আশুলিয়ার নদীতে দিলাম। বাইপাইল অংশের পানি বাইপাইল খালে দিলাম কিন্তু মাঝের অংশের পানি কোথায় দিব। এ নিয়ে চিন্তার মধ্যে আছি। যদি নয়ন-জুলি খাল উদ্ধার করা হয় তাহলে আমাদের সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। এ নিয়ে আলোচনা চলছে খুব শিগ্রই আশা করি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

কয়টি পাম্প লাগিয়েছিলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কয়টি পাম্প লাগানো হয়েছে তা আমি এগজ্যাক্টলী বলতে পারি না, তবে ৫টা পর্যন্ত পাম্পও কোনো কোনো সময় লাগানো হয়েছে। কারণ পানিতো কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। তাই পানির ওপর ভিত্তি করে লাগানো হয়।

প্রসঙ্গত যে, এই সড়কটি এখন ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের আওতাধীন। ফলে এই সড়কটির দায়-দায়িত্ব এখন এই প্রকল্পের। যদিও ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রক্ল্প দায়িত্ব নেওয়ার আগে সড়কের এই সমস্যা পুরানো। সড়কটি সড়ক ও জনপথের আওতাধীন থাকতেও এই অঞ্চলের অবস্থা একই ছিল।