ঢাকা ১০:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট সংস্কার সাতক্ষীরা উপকূলে বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচী পালিত বালিয়াকান্দিতে এ্যাসেডের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী পালিত ভোলা প্রেসক্লাবে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মত বিনিময়  আত্রাইয়ে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ নাগেশ্বরী উপজেলা বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন জামাল হোসেন মিয়া

শরিফুল হাসান, সালথা (ফরিদপুর):
  • আপডেট সময় : ১১:৫৮:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৮০ বার পঠিত

সালথা উপজেলার প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতাদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে প্রচারণা শুরু করেন অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন। শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) সালথা উপজেলার প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতাদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে প্রচারণা শুরু করেন। জামাল হোসেন নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক। এ ছাড়া তিনি দেশের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রপের নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রয়াত নেতাদের কবরে শ্রদ্ধা শেষে জামাল হোসেন নেতাকর্মীদের নিয়ে নগরকান্দার তালমা, সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া, সোনাপুর, আটঘর, গট্রি ইউনিয়নে বিভিন্ন এলাকা ও বাজারে গণসংযোগ করেন। এ সময় তিনি সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে প্রচারপত্র বিলি করেন।  প্রচারণার সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নানা বয়সি মানুষ ভিড় করেন। স্থানীয়দের উদ্দেশে জামাল হোসেন বলেন, এলাকার মানুষের প্রত্যাশার কথা মাথায় রেখে এবং তাদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমি ফরিদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছি। আমার প্রতি এলাকার মানুষের যে সমর্থন দেখেছি তাতে করে আমি মনোনয়ন পেলে শতভাগ জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে অনেকে এলাকা ছেড়ে ঢাকায় অবস্থান নিয়েছিলেন কিংবা রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন। কিন্তু আমি জীবনকে বাজি রেখে দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছি। দলের শত শত নির্যাতিত নেতাকর্মীর পাশে থেকেছি। যারা মামলা-হামলার শিকার হয়েছে তাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছি। আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। দীর্ঘদিন আমার বাবা-মা  এবং বড় ভাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। আমিও নগরকান্দা-সালথার মানুষের জন্য কাজ করছি।

জামাল হোসেন বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীকে জেতাতে এবং আওয়ামী লীগকে আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করতে কাজ করে চলেছি। আমি মনেপ্রাণে আশা করি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাকে আমার কর্মকাণ্ড দেখে মূল্যায়ন করে মনোনয়ন দেবেন। দলীয় মনোনয়ন পেলে জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থার প্রতিদান দেব।

গণসংযোগে তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান মোল্যা, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও শহীদনগর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছিমা আক্তার, যুব মহিলা লীগের সভাপতি রিক্তা আক্তার। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন, তালমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কামাল হোসেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান লেবু মোল্যা, আক্কাস মেম্বার প্রমুখ।

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন জামাল হোসেন মিয়া

আপডেট সময় : ১১:৫৮:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সালথা উপজেলার প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতাদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে প্রচারণা শুরু করেন অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন। শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) সালথা উপজেলার প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতাদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে প্রচারণা শুরু করেন। জামাল হোসেন নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক। এ ছাড়া তিনি দেশের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রপের নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রয়াত নেতাদের কবরে শ্রদ্ধা শেষে জামাল হোসেন নেতাকর্মীদের নিয়ে নগরকান্দার তালমা, সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া, সোনাপুর, আটঘর, গট্রি ইউনিয়নে বিভিন্ন এলাকা ও বাজারে গণসংযোগ করেন। এ সময় তিনি সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে প্রচারপত্র বিলি করেন।  প্রচারণার সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নানা বয়সি মানুষ ভিড় করেন। স্থানীয়দের উদ্দেশে জামাল হোসেন বলেন, এলাকার মানুষের প্রত্যাশার কথা মাথায় রেখে এবং তাদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমি ফরিদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছি। আমার প্রতি এলাকার মানুষের যে সমর্থন দেখেছি তাতে করে আমি মনোনয়ন পেলে শতভাগ জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে অনেকে এলাকা ছেড়ে ঢাকায় অবস্থান নিয়েছিলেন কিংবা রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন। কিন্তু আমি জীবনকে বাজি রেখে দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছি। দলের শত শত নির্যাতিত নেতাকর্মীর পাশে থেকেছি। যারা মামলা-হামলার শিকার হয়েছে তাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছি। আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। দীর্ঘদিন আমার বাবা-মা  এবং বড় ভাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। আমিও নগরকান্দা-সালথার মানুষের জন্য কাজ করছি।

জামাল হোসেন বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীকে জেতাতে এবং আওয়ামী লীগকে আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করতে কাজ করে চলেছি। আমি মনেপ্রাণে আশা করি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাকে আমার কর্মকাণ্ড দেখে মূল্যায়ন করে মনোনয়ন দেবেন। দলীয় মনোনয়ন পেলে জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থার প্রতিদান দেব।

গণসংযোগে তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান মোল্যা, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও শহীদনগর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছিমা আক্তার, যুব মহিলা লীগের সভাপতি রিক্তা আক্তার। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন, তালমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কামাল হোসেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান লেবু মোল্যা, আক্কাস মেম্বার প্রমুখ।