রূপ যৌবন সবই ফিরে আসছে টাংগুয়ার
- আপডেট সময় : ১২:১০:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১৭৭ বার পঠিত
জানাযায় মাছের অভয়ারণ্য খ্যাত প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা টাঙ্গুয়ার হাওরের পানি কমে যাওয়ায়,মাছের অভয়াশ্রমসহ বিভিন্ন বিলে মশারি নেট জালের বাঁধ দিয়ে মাছের চলাচলের পথ বন্ধ করে,চায়না দুয়ারি জাল দিয়ে মৎস্য নিধন হিজল খরচ গাছ কেটে পেলাসহ ও রাতের বেলা পাখি শিকারে মেতে উঠেছে, কিছু অসাধু মৎস্য ও পাখি শিকারীরা।
এছাড়াও হাওরের সংরক্ষিত এলাকায় গরু মহিষ ও হাঁসের অবাধ বিচরণ হচ্ছে,যা দেশীয় ও পরিযায়ী জলজ পাখির খাদ্য সংকট, হাওরের পানি দুষন,জলজ উদ্ভিদ ও তৃণভূমির পাখি আবাসস্থল ধ্বংসের অন্যতম কারন। প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য ধ্বংসাত্মক এমন কর্মকাণ্ড রুখতে টাংগুয়া হাওর কেন্দ্রীয় সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ নুর আলম এর দিনরাত অগ্রণী ভূমিকায়।এসব বিলীনের পথে এবং টাংগুয়া হাওরে ফিরে এসেছে টাংগুয়ার রূপ যৌবন।
হাওর পাড়ের অনেকের সাথে কথা বলে জানাযায়,টাঙ্গুয়ার হাওর কেন্দ্রীয় সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর থেকেই নুর আলম এর টাংগুয়া হাওরের প্রতি সুনজর।এপর্যন্ত টাঙ্গুয়ার হাওর এলাকার রৌহা,লেছুয়ামারা, রুপাবুই,চটানিয়া,তেকুইন্যা,বেরবেরিয়া সহ কয়েকটি হাওরেে। টাঙ্গুয়ার হাওরের সংরক্ষিত এলাকায় থাকা হাঁসের খামার এবং হাওরের অভয়াশ্রম সহ বিভিন্ন বিলে অবৈধভাবে মৎস্য আহরণকারীদের মশারি নেট জাল ও চায়না দুয়ারি জাল জব্দ করে আগুনে পুড়ে ভস্মীভূত করাসহ জেল জরিমানাও করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে টাংগুয়া হাওর কেন্দ্রীয় সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো নুর আলম বলেন,প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা টাঙ্গুয়ার হাওরে মশারি নেট জাল দিয়ে মাছের চলাচলের পথ বন্ধ করে চায়না দুয়ারি জাল দিয়ে অবৈধভাবে মৎস্য নিধন।
ও হাওরের সংরক্ষিত এলাকায় গরু মহিষ,হাঁসের খামার অবাধে বিচরণ বন্ধে,সাবেক মন্ত্রী পরিষদের সচিব ও ইসাবেলা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কবির বিন আনোয়ার স্যার এর মহান উদ্যোগে,সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও তাহিরপুর উপজেলা এসিল্যান্ড আসাদুজ্জামান রনি স্যারসহ। আমাদের টাংগুয়া হাওর কেন্দ্রীয় সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির সভাপতি,সহ-সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক,সেক্রেটারী,ও সদস্যসহদের কে সাথে নিয়ে কয়েকদিন ধরে টাংগুয়া হাওরে যে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছেন,তাতে
আশা করছি আগামী দু-এক দিনের মধ্যে টাঙ্গুয়ার হাওর পরিস্কার হয়ে যাবে এবং খুব দ্রুত পূর্বের রূপ-যৌবন ফিরে পাবে।