ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

‘বান্ধবী থেকে বোন’

পুলক সরকার- বিশেষ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ১০:৩২:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩ ৩৩৪ বার পঠিত

স্কুল জীবনের গন্ডী পার করেই কলেজে ভর্তি হইল অপরাজিতা।,, দিন দিন কলেজে সময় যেতে থাকে অপরাজিতার।,, অপরাজিতার একটু অন্য রকমের মানুষ, চুপ চাপ থাকা ওর একটা সমস্যা। অপরাজিতা নিজের ক্লাস এর একটা ক্লাস মেট দেখে বেশ ভালো লাগলো। তার নাম ছিলো সাবরিনা। সাবরিনার সাথে কথা বলতে চাইলে সাবরিনা কথা বলে অপরাজিতার সাথে।অপরাজিতা এমন একজন ব্যক্তি ও ফ্রেন্ড শিপ এর সাথে সাথে ভালো বাসতে থাকে সাবরিনাকে। হঠাৎ অপরাজিতা জীবিনে নেমে আসে নতুন অধ্যায় , অপরাজিতার বিয়ে হয় । অপরাজিতার কাছের ফ্রেন্ড সাবরিনাকে বলার সুযোগ হয় না, হঠাৎ সকাল বেলা সাবরিনা কে ফোন কলে জানাই আমার না বিয়ে হইছে। সাবরিনা বিশ্বাস করে না পরবর্তীতে বিশ্বাস করে।এই ভাবে ২ বান্ধবীর বেশ সময় কাটতে থাকে অপরাজিতার কিছু খারাপ স্বভাবের আছে সে সব সময় তার বন্ধুত্বের প্রমান দেখাতে চাইতো (হাত কাটা সহ বিভিন্ন খারাপ স্বভাব)। একটা পর্যায়ে সাবরিনার এই গুলো পছন্দ না তাই ওদের মাঝে বড় ধরনের ঝামেলা তৈরি হয়ে গেলো যোগাযোগ অফ হয়ে গেলো সাবরিনার সাথে অপরাজিতা ইন্টার শেষ করে এডমিশন এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সাবরিনা। আর এইদিকে অপরাজিতা প্রস্তুতি নিচ্ছে শশুড় বাড়িতে যাওয়ার। হঠাৎ অপরাজিতার জীবিনে নেমে আসলো কালো ছায়া।,, কিন্তু অপরাজিতা চাইত তার সব থেকে প্রিয় ফ্রেন্ড সাবরিনা তার পাশে থাক কোন ভাবে সাবরিনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেনাই অপরাজিতা। কারণ অপরাজিতা সব ব্লক লিষ্ট,, সাবরিনা ইচ্ছা কৃত ভাবে এমন টা করছে যে অপরাজিতা নিজের যে কষ্ট দিত ভালোবাসা বা বন্ধুত্ব প্রমান করার জন্য অই টা চেঞ্জ হয়,,। তাই যোগাযোগ এর রাস্তা সব বন্ধ, সাবরিনা- অপরাজিতা মাঝে অনেক ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে গেছিলো তাই সাবরিনা চাইত অপরাজিতা একটু চেঞ্জ হোক।১ টা বছর কোন যোগাযোগ ছিলো না হঠাৎ সাবরিনার সাথে অপরাজিতার দেখা ক্যাম্পাসে, ঠিক সেই মুহুর্তে সাবরিনা কথা বলে উঠে অপরাজিতার সাথে। আবেগে অপরাজিতার বুক ফেটে কান্না চলে আচ্ছে কোন মত বুঝিয়ে নিলো নিজেকে ভেজ্ঞে পড়লে চলবে না সাবরিনা কে বোঝাতে হবে যে ও অপরাজিতা অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছে,, যাইহোক দুই বান্ধবীর অনেক ক্ষন কথা চলতে থাকলো, অবশেষে আসতে আসতে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব ঠিক হতে থাকলো,, মাঝে ঘটে যাওয়া অপরাজিতা ঘটনা সাবরিনা কে বললে সাবরিনা অনেক কষ্ট পাইলো।সাবরিনার মত বন্ধুত্ব পাওয়া সত্যিই অনেক লাখী এত ভালো একজন মানুষ । ৮ বছর সম্পর্ক ২ বন্ধুত্ব এর মাঝে প্রতি নিয়ত কথা বলতে বলতে বন্ধুত্বের জায়গা কখন যে বোনের দায়িত্ব চলে এসেছে অপরাজিতার ,, অপরাজিতা নিজেও জানে না।( ২ বান্ধবী রুপে বোনের সম্পর্ক মৃত্যু আগ অব্দি থাকবে অপরাজিতা + সাবরিনা।)
কলমে- তন্নী খাতুন

‘বান্ধবী থেকে বোন’

আপডেট সময় : ১০:৩২:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

স্কুল জীবনের গন্ডী পার করেই কলেজে ভর্তি হইল অপরাজিতা।,, দিন দিন কলেজে সময় যেতে থাকে অপরাজিতার।,, অপরাজিতার একটু অন্য রকমের মানুষ, চুপ চাপ থাকা ওর একটা সমস্যা। অপরাজিতা নিজের ক্লাস এর একটা ক্লাস মেট দেখে বেশ ভালো লাগলো। তার নাম ছিলো সাবরিনা। সাবরিনার সাথে কথা বলতে চাইলে সাবরিনা কথা বলে অপরাজিতার সাথে।অপরাজিতা এমন একজন ব্যক্তি ও ফ্রেন্ড শিপ এর সাথে সাথে ভালো বাসতে থাকে সাবরিনাকে। হঠাৎ অপরাজিতা জীবিনে নেমে আসে নতুন অধ্যায় , অপরাজিতার বিয়ে হয় । অপরাজিতার কাছের ফ্রেন্ড সাবরিনাকে বলার সুযোগ হয় না, হঠাৎ সকাল বেলা সাবরিনা কে ফোন কলে জানাই আমার না বিয়ে হইছে। সাবরিনা বিশ্বাস করে না পরবর্তীতে বিশ্বাস করে।এই ভাবে ২ বান্ধবীর বেশ সময় কাটতে থাকে অপরাজিতার কিছু খারাপ স্বভাবের আছে সে সব সময় তার বন্ধুত্বের প্রমান দেখাতে চাইতো (হাত কাটা সহ বিভিন্ন খারাপ স্বভাব)। একটা পর্যায়ে সাবরিনার এই গুলো পছন্দ না তাই ওদের মাঝে বড় ধরনের ঝামেলা তৈরি হয়ে গেলো যোগাযোগ অফ হয়ে গেলো সাবরিনার সাথে অপরাজিতা ইন্টার শেষ করে এডমিশন এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সাবরিনা। আর এইদিকে অপরাজিতা প্রস্তুতি নিচ্ছে শশুড় বাড়িতে যাওয়ার। হঠাৎ অপরাজিতার জীবিনে নেমে আসলো কালো ছায়া।,, কিন্তু অপরাজিতা চাইত তার সব থেকে প্রিয় ফ্রেন্ড সাবরিনা তার পাশে থাক কোন ভাবে সাবরিনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেনাই অপরাজিতা। কারণ অপরাজিতা সব ব্লক লিষ্ট,, সাবরিনা ইচ্ছা কৃত ভাবে এমন টা করছে যে অপরাজিতা নিজের যে কষ্ট দিত ভালোবাসা বা বন্ধুত্ব প্রমান করার জন্য অই টা চেঞ্জ হয়,,। তাই যোগাযোগ এর রাস্তা সব বন্ধ, সাবরিনা- অপরাজিতা মাঝে অনেক ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে গেছিলো তাই সাবরিনা চাইত অপরাজিতা একটু চেঞ্জ হোক।১ টা বছর কোন যোগাযোগ ছিলো না হঠাৎ সাবরিনার সাথে অপরাজিতার দেখা ক্যাম্পাসে, ঠিক সেই মুহুর্তে সাবরিনা কথা বলে উঠে অপরাজিতার সাথে। আবেগে অপরাজিতার বুক ফেটে কান্না চলে আচ্ছে কোন মত বুঝিয়ে নিলো নিজেকে ভেজ্ঞে পড়লে চলবে না সাবরিনা কে বোঝাতে হবে যে ও অপরাজিতা অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছে,, যাইহোক দুই বান্ধবীর অনেক ক্ষন কথা চলতে থাকলো, অবশেষে আসতে আসতে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব ঠিক হতে থাকলো,, মাঝে ঘটে যাওয়া অপরাজিতা ঘটনা সাবরিনা কে বললে সাবরিনা অনেক কষ্ট পাইলো।সাবরিনার মত বন্ধুত্ব পাওয়া সত্যিই অনেক লাখী এত ভালো একজন মানুষ । ৮ বছর সম্পর্ক ২ বন্ধুত্ব এর মাঝে প্রতি নিয়ত কথা বলতে বলতে বন্ধুত্বের জায়গা কখন যে বোনের দায়িত্ব চলে এসেছে অপরাজিতার ,, অপরাজিতা নিজেও জানে না।( ২ বান্ধবী রুপে বোনের সম্পর্ক মৃত্যু আগ অব্দি থাকবে অপরাজিতা + সাবরিনা।)
কলমে- তন্নী খাতুন