দিনাজপুরের ফুলবাড়ি থানার মাদিলাহাট এলাকার শ্বশুরবাড়ি লোকজন দ্বারা জামাইকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জামাই রুস্তম তার বউ এবং বাচ্চাকে নিজের বাসাই আনার জন্য গেলে। ওই রাতেই আসাদুজ্জামান পাপ্পু। মাহামুদ এবং শাশুড়ি মালেকা বেগম পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী জামাই রুস্তমকে
বাসায় অনেক গরম লাগছে দুলাভাই চলেন বটতলার দিকে যাই এই বলে জামাই রুস্তমকে বটতলার নিয়ে নিকটবর্তী স্থান সিদ্ধেশ্বরী হাই স্কুল মাঠে তার সাথে অমানবিক অত্যাচার এবং এলোপাতাড়ি ঘুসি মারে এবং তার সাথে থাকা ১২০০০ টাকা ও ভ্যান ছিনিয়ে নেয় বলে।
অভিযোগ করে ভুক্তভোগী ভ্যান চালক জামাই রোস্তম। ওই সময় একপর্যায়ে নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য চেঁচামেচি করলে আশেপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে, প্রথমে ফুলবাড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিলে তার অবস্থার অবনতি দেখে কর্মরত চিকিৎসক তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করেন।
এই আতর্কিত হামলার বিষয়ে ভুক্তভোগী ভ্যানচালক রুস্তম আলীর সাথে কথা বলে জানা যায় আমার শ্বশুর শাশুড়ি এবং শালা সমন্ধি পরিকল্পিতভাবে আমার উপর হামলা করে।
ভ্যান চালক রুস্তমালীর পিতা লুৎফর রহমান জানান আমার একমাত্র ছেলে রুস্তমালীর উপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ এবং নিন্দা জানাই।
আমার এলাকার মেম্বার চেয়ারম্যান এবং এলাকাবাসীর কাছে আমার ছেলের হামলার সঠিক এবং ন্যায্য বিচার চাই।
এই হামলার বিষয়ে মাটিলা হাট ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ হাসমত আলীর সাথে মুঠোফোনে কথা বলে জানা যায়, রুস্তমালীর উপর হামলার বিষয়টি আমি রাতেই অবগত হয়েছি। শরীরের অনেক জায়গায় ক্ষত দেখেছি লিখিত অভিযোগ পেলে চেয়ারম্যানের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেব।
এই হামলার বিষয়ে বেদদিঘী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদ্দুস এর সাথে মুঠোফোনে কথা বলে জানা যায়, বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত আছি লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।
ফুলবাড়ী থানার এস আই সাত্তার জানান, অভিযোগে আমি শুনেছি আমি আমার অফিসের কাজে বরিশালে এসেছি, এখান থেকে পৌঁছানোর পরই অফিসার ইনচার্জের মাধ্যমে মামলা অজু করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।