রংপুরের পীরগঞ্জে মদনখালি ইউনিয়নের শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক, নজরুল ইসলাম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক, শফিকুল ইসলাম আপন দুই ভাই বিদ্যালয়টিতে চাকুরী নেওয়ার পর হইতে দুর্নীতি অনিয়ম ও নিয়োগ বাণিজ্যের সর্বরাজ্য গড়ে তুলেছেন।

এরই প্রতিবাদে ৯ অক্টোবর সোমবার সকাল ১১ ঘটিকার সময় খয়ের বাড়ি শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে দাতা সদস্য সাইফুল ইসলাম (সিডি) ও অভভিাবক সদস্য মোখলেছার রহমান, আব্দুস ছালাম, সাজু মিয়া, ফিরোজ মাহমুদ, এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে এলাকাবাসীর সমন্বয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মানববন্ধনে উপস্থিত দাতা সদস্য মোখলেছার রহমান তার বক্তব্য বলনে, গত ২৫/০৮/২০২৩ ইং তারিখে অত্র বিদ্যালয়ের চর্তুথ শ্রণেীর ৩ টি শূন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। প্রকাশিত শূন্য পদে কাফ্রিখাল গ্রামের মাহাবুলের পুত্র মেহেদী হাসান, শ্যামপুর গ্রামের মৃত খবির উদ্দিনের মেয়ে শাহনাজ বেগম, শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল জলিলের পুত্র এরশাদ মিয়া, বারুদহ গ্রামের মিজানুর রহমান , গংরা আবেদন করিলে নিয়োগ প্রদানের কথা বলে প্রধান শিক্ষক নজরুল ও সহকারী প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার হাসান মাহমুদ তাদের নিকট থেকে বিভিন্ন ভাবে ১০ /১২ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। কিন্তু মেহেদী হাসানকে কোন কিছু না জানিয়ে গোপনে বাকি তিন জনকে নিয়োগ প্রদান করে। মানববন্ধনে ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্যবৃন্দ ও এলাকাবাসীর দাবি মেহেদী হাসানের টাকা ফেরত দেয়া সহ সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকাশ্যে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া না হইলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মানববন্ধনের বিষয়ে শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামকে মুঠোফোনে না পাওয়া গেলেও সহকারী প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলামের সঙ্গে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি উপরোক্ত অভিযোগগুলো অস্বীকার করনে। উপজলো শক্ষিা অফসিার হাসান মাহমুদ এর সঙ্গে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি বলেন নিয়মনীতি মেনেই নিয়োগ সম্পন্নো করা হয়েছে।