ঢাকা ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম

মোঃওয়াজ কুরনী-দিনাজপুর:
  • আপডেট সময় : ০৩:০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩ ৬৪ বার পঠিত

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে কিছু কিছু পণ্যের দাম। সরকারের বেধে দেওয়া দামে কেউ পণ্য বিক্রি করছেন না। মোকামে সব ধরনের পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম বলছেন ব্যবসায়ীরা। যার ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর দাবি সাধারণ ক্রেতাদের।

শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৮ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়, বড় আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, দেশি পেয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়, কাঁচা মরিচ কেজি প্রতি একদিনের ব্যবধানে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে। অন্যদিকে আদা, রসুন, শুকনা মরিচ এর দাম অপরিবর্তীত রয়েছে। বর্তমানে আদা কেজি প্রতি ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়, রসুন কেজি প্রতি ১৮০ থেকে ২০০ টাকয় এবং শুকনা মরিচ ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে কাঁচাবাজার করতে আসা রিকশাচালক মিজান বলেন, অনেক সময় অনেক মানুষ বলছেন যে, আমাদের ইনকাম বেড়েছে। এটা সত্য কথা, তবে জিনিস পত্রের যে দাম সেই টাকা দিয়ে বাজার করতে আসলে চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে। কারণ সব কিছু নিত্যপণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে গেছে। আমরা গরিব মানুষ, বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে হয়। মাস শেষে আমাদের ঋণ পরিশোধ করতে খুব বিপাকে পড়তে হয়। সরকারের পক্ষ থেকে যদি নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হতো তাহলে আমরা অনেক উপকার পেতাম।

হিলি বাজারের মুদি দোকানী মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, মোকামগুলোতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেশ কিছু নিত্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে পণ্য বিক্রয় করে নতুন করে মোকামে কিনতে গেলে দাম নিয়ে অনেক বিপাকে পড়তে হচ্ছে আমাদের। অনেক সময় খুচরা বাজারে নিত্যপণ্য বিক্রির সময় সাধারণ ক্রেতাদের সঙ্গে তর্কে জরাতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের কিছুই করার নেই। কম দামে পণ্য বিক্রি করে মোকাম থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম

আপডেট সময় : ০৩:০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩

দিনাজপুরের হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে কিছু কিছু পণ্যের দাম। সরকারের বেধে দেওয়া দামে কেউ পণ্য বিক্রি করছেন না। মোকামে সব ধরনের পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম বলছেন ব্যবসায়ীরা। যার ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর দাবি সাধারণ ক্রেতাদের।

শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৮ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়, বড় আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, দেশি পেয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়, কাঁচা মরিচ কেজি প্রতি একদিনের ব্যবধানে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে। অন্যদিকে আদা, রসুন, শুকনা মরিচ এর দাম অপরিবর্তীত রয়েছে। বর্তমানে আদা কেজি প্রতি ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়, রসুন কেজি প্রতি ১৮০ থেকে ২০০ টাকয় এবং শুকনা মরিচ ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে কাঁচাবাজার করতে আসা রিকশাচালক মিজান বলেন, অনেক সময় অনেক মানুষ বলছেন যে, আমাদের ইনকাম বেড়েছে। এটা সত্য কথা, তবে জিনিস পত্রের যে দাম সেই টাকা দিয়ে বাজার করতে আসলে চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে। কারণ সব কিছু নিত্যপণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে গেছে। আমরা গরিব মানুষ, বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে হয়। মাস শেষে আমাদের ঋণ পরিশোধ করতে খুব বিপাকে পড়তে হয়। সরকারের পক্ষ থেকে যদি নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হতো তাহলে আমরা অনেক উপকার পেতাম।

হিলি বাজারের মুদি দোকানী মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, মোকামগুলোতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেশ কিছু নিত্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে পণ্য বিক্রয় করে নতুন করে মোকামে কিনতে গেলে দাম নিয়ে অনেক বিপাকে পড়তে হচ্ছে আমাদের। অনেক সময় খুচরা বাজারে নিত্যপণ্য বিক্রির সময় সাধারণ ক্রেতাদের সঙ্গে তর্কে জরাতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের কিছুই করার নেই। কম দামে পণ্য বিক্রি করে মোকাম থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।