গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ ও পরিচিতি সভা
- আপডেট সময় : ০৭:২৬:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩ ২৬৬ বার পঠিত
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের ঐতিহ্যবাহী সংগঠন গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন নব-নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শামীম শেখ। তিলাওয়াত শেষে স্বাগত বক্তব্য দেন সদ্য বিদায়ী সভাপতি রাশেদ রায়হান।
শনিবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের বিদায়ী সভাপতি দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার গোয়ালন্দ প্রতিনিধি রাশেদ রায়হান’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা মুন্সী।
গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার গোয়ালন্দ প্রতিনিধি শফিকুল ইসলাম শামীম’র সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র মো. নজরুল ইসলাম মন্ডল, গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ স্বপন কুমার মজুমদার, গোয়ালন্দ শহীদ স্মৃতি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক নির্মল কুমার চক্রবর্তী, গোয়ালন্দ বাজার ব্যবসায়ী পরিষদ সভাপতি মো. ছিদ্দিক মিয়াসহ অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ ও সুধীজন। উপস্থিত অতিথিবৃন্দ নব-নির্বাচিত সদস্যদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
উল্লেখিত, গতমাসের ২৭ অক্টোবর শুক্রবার বিকেল ৫ টা হতে রাত ৮ পর্যন্ত গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতি পদে দৈনিক ভোরের পাতা ও মোহনা টেলিভিশনের গোয়ালন্দ প্রতিনিধি মো. আবুল হোসেন, সহ-সভাপতি পদে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হেলাল মাহমুদ, শেখ রাজীব, সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার গোয়ালন্দ প্রতিনিধি শামীম শেখ, সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রার গোয়ালন্দ প্রতিনিধি উদয় দাস নির্বাচিত হন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা মুন্সী বলেন, রাজবাড়ী জেলার মধ্যে সংবাদ পত্রের যে কয়েকটা সংগঠন আছে তার মধ্যে গোয়ালন্দ প্রেসক্লাব অন্যতম একটি সংগঠন। ঐতিহ্যবাহী এ সংগঠনের নব-নির্বাচিত সদস্যদের অভিনন্দন এবং সদ্য বিদায়ী সদস্যদের শুভ কামনা জানান তিনি। তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, সংগঠনের সকলকে বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি গোয়ালন্দকে বিশ্বের দরবারে আরও পরিচিত করার জন্য গোয়ালন্দের হারানো ঐতিহ্য এবং ভালো দিকগুলো নিয়ে লেখালেখির অনুরোধ জানান।