ঢাকা ১০:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট সংস্কার সাতক্ষীরা উপকূলে বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচী পালিত বালিয়াকান্দিতে এ্যাসেডের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী পালিত ভোলা প্রেসক্লাবে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মত বিনিময়  আত্রাইয়ে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ নাগেশ্বরী উপজেলা বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম

রাজবাড়ীতে প্রচন্ড শীতে গরম কাপরের দোকানে ভীর

ইমরান হোসেন মনিম -রাজবাড়ী:
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৭:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪ ১০৪ বার পঠিত

রাজবাড়ীত গত চার পাঁচদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছেনা।এতে প্রচন্ড শীত আর ঠান্ডায় শীত নিবারনে গরম কাপরের দোকানে ভীড় করছে মানুষ। তবে বেশির ভাগ স্বল্প ও নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষগুলো বেশি ভীড় করছে পুরাতন গরম কাপরের দোকান গুলোতে।

বাজারের ১ নং রেল গেট এলাকায় ২০ টিরও বেশি পুরাতন কাপরের দোকান রয়েছে।গত কয়েক দিনের চাইতে এসব দোকানগুলোতে বর্তমানে ঠান্ডায় ক্রেতাদের ভীর বেড়েছে।বেড়েছে বিক্রিও।শীত নিবারনে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ দোকানে কম দামে বিভিন্ন ধরনের গরম পোষাক কিনছেন।এ দোকান গুলোতে দেশী বিদেশী বিভিন্ন ধরনের গরম পোষাক পাওয়া যায়।জ্যাকেট,সোয়েটার,ব্লেজার,টাউজার,প্যান্ট,মেয়েদের নানা ধরনের ও রংয়ের পোষাক সহ গরম কাপর গুলো বেশি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে শীতের তান্ডবে কর্মজীবি মানুষেরা পরেছেন চরম দুর্ভোগে।ঠান্ডায় কর্মজীবি এসব মানুষ গুলো অলস সময় পার করছেন।ঠান্ডায় এসব সাধারন হত দরিদ্র মানুষের কর্ম না থাকায় অলস সময় পারতে হচ্ছে। আয় না থাকায় সমস্যায় কাটছে তাদের পরিবার নিয়ে।

গরম কাপড় কিনতে আসা সোহাগ হোসেন বলেন,কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড ঠান্ডা,কুয়াশা ও বাতাসে শীত বেশি পরছে।তাই এই পুরাতন কাপরের দোকানে গরম কাপড় কিনতে এসেছি। এখানে পোশাকের দাম একটু কম,তাই সবসময় এ বাজার থেকেই বেশি কেনা হয়।তার মত আরো ক্রেতারাও বাজারে অল্প দামে পোষাক কিনতে ভীড় করছেন দোকানগুলোতে।কর্মজীবি রিক্সা চালক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন,৫/৬ দিন ধরে অতিরিক্ত ঠান্ডায় রিক্সা নিয়ে রাস্তায় বের হতে পারছেন না।আয় রোজগার কমে যাওয়ায় সংসার চালানো নিয়ে সমস্যায় কাটছে তার দিন।

বিক্রেতা রহমান বলেন,কয়েক দিন ধরে ঠান্ডা বেশির কারনে আমাদের এ পুরাতন দেশী বিদেশী গরম পোষাকের দোকানে ক্রেতাদের ভীর বেশি দেখা যাচ্ছে।বিক্রিও বেশি হচ্ছে।

ট্যাগস :

রাজবাড়ীতে প্রচন্ড শীতে গরম কাপরের দোকানে ভীর

আপডেট সময় : ০৯:৪৭:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪

রাজবাড়ীত গত চার পাঁচদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছেনা।এতে প্রচন্ড শীত আর ঠান্ডায় শীত নিবারনে গরম কাপরের দোকানে ভীড় করছে মানুষ। তবে বেশির ভাগ স্বল্প ও নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষগুলো বেশি ভীড় করছে পুরাতন গরম কাপরের দোকান গুলোতে।

বাজারের ১ নং রেল গেট এলাকায় ২০ টিরও বেশি পুরাতন কাপরের দোকান রয়েছে।গত কয়েক দিনের চাইতে এসব দোকানগুলোতে বর্তমানে ঠান্ডায় ক্রেতাদের ভীর বেড়েছে।বেড়েছে বিক্রিও।শীত নিবারনে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ দোকানে কম দামে বিভিন্ন ধরনের গরম পোষাক কিনছেন।এ দোকান গুলোতে দেশী বিদেশী বিভিন্ন ধরনের গরম পোষাক পাওয়া যায়।জ্যাকেট,সোয়েটার,ব্লেজার,টাউজার,প্যান্ট,মেয়েদের নানা ধরনের ও রংয়ের পোষাক সহ গরম কাপর গুলো বেশি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে শীতের তান্ডবে কর্মজীবি মানুষেরা পরেছেন চরম দুর্ভোগে।ঠান্ডায় কর্মজীবি এসব মানুষ গুলো অলস সময় পার করছেন।ঠান্ডায় এসব সাধারন হত দরিদ্র মানুষের কর্ম না থাকায় অলস সময় পারতে হচ্ছে। আয় না থাকায় সমস্যায় কাটছে তাদের পরিবার নিয়ে।

গরম কাপড় কিনতে আসা সোহাগ হোসেন বলেন,কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড ঠান্ডা,কুয়াশা ও বাতাসে শীত বেশি পরছে।তাই এই পুরাতন কাপরের দোকানে গরম কাপড় কিনতে এসেছি। এখানে পোশাকের দাম একটু কম,তাই সবসময় এ বাজার থেকেই বেশি কেনা হয়।তার মত আরো ক্রেতারাও বাজারে অল্প দামে পোষাক কিনতে ভীড় করছেন দোকানগুলোতে।কর্মজীবি রিক্সা চালক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন,৫/৬ দিন ধরে অতিরিক্ত ঠান্ডায় রিক্সা নিয়ে রাস্তায় বের হতে পারছেন না।আয় রোজগার কমে যাওয়ায় সংসার চালানো নিয়ে সমস্যায় কাটছে তার দিন।

বিক্রেতা রহমান বলেন,কয়েক দিন ধরে ঠান্ডা বেশির কারনে আমাদের এ পুরাতন দেশী বিদেশী গরম পোষাকের দোকানে ক্রেতাদের ভীর বেশি দেখা যাচ্ছে।বিক্রিও বেশি হচ্ছে।