ঢাকা ০২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

রংপুরে ১ আগস্ট থেকে জ্বালানি তেল উত্তোলন ও পরিবহন বন্ধের ঘোষণা

শিল্পী আক্তার- রংপুর:
  • আপডেট সময় : ০৫:৩২:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩ ৬৩ বার পঠিত

জ্বালানি তেল পরিবহনকারী ট্যাংকলরির ইকোনমিক লাইফ ৫০ বছর নির্ধারণ, জ্বালানি তেল বিক্রির প্রচলিত কমিশন কমপক্ষে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নির্ধারণ এবং প্রতিশ্রুতি মোতাবেক সুস্পষ্ট গেজেট প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন পেট্রোল পাম্প মালিকরা।

সোমবার (১৭ জুলাই) রংপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা। অন্যথায় ১ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য জ্বালানি তেল উত্তোলন ও পরিবহণ বন্ধের ঘোষণা দেন নেতারা।বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স,ডিস্ট্রিবিউটরস,এজেন্টস অ্যান্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, রংপুর বিভাগের আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমান সভ্যতার কেন্দ্রবিন্দুতে বিশাল গুরুত্ব নিয়ে অবস্থান করছে জ্বালানি তেল সেক্টর। সুদূর স্বাধীনতা উত্তরকাল থেকে এই সেক্টর সেবাধর্মী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন, শিল্প বিকাশসহ জীবনযাত্রার সর্বক্ষেত্রে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত সরকার নির্ধারিত অভিন্ন মূল্যে জ্বালানি সরবরাহের মাধ্যমে দেশ ও জাতির সেবা প্রদান করে আসছে। একইসাথে জ্বালানি তেল পরিবহণে নিয়োজিত ট্যাংকলরিসমূহ একইভাবে সেবা প্রদান করে আসছে।

নেতারা বলেন,জ্বালানি তেলের মূল্য যখন ৬০ টাকা ছিল তখন যে হারে কমিশন প্রদান করা হতো এখন তেলের মূল্য দ্বিগুণ হওয়ার পরও প্রায় একই হারে কমিশন প্রদান করছে।

অথচ তেল ক্রয়ে ডিলার/এজেন্টেদের দ্বিগুণ বিনিয়োগ করতে হচ্ছে, একইসাথে জিনিসপত্রের মূল্যে ঊর্ধ্বগতির ফলে কর্মচারীর বেতন অনেকাংশে বৃদ্ধি করতে হয়েছে
এবং সকল লাইসেন্স ফি প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিসহ ট্যাংকলরির পার্টস এর মূল্যও দ্বিগুণ হয়েছে। পাশাপাশি যেখানে অটোগ্যাস স্টেশন (এলপিজি) প্রতি লিটার ৪৬.৫০ টাকা করে বিক্রয় করে ০৮ (আট) টাকা কমিশন পাচ্ছে, সেখানে প্রতি
লিটার অকটেন ১৩০ টাকা, পেট্রোল ১২৫ টাকা ও ডিজেল ১০৯ টাকা বিক্রি করে আমাদের কমিশন দেওয়া হচ্ছে ০৪ (চার) টাকা আর ৪৬.৫০ টাকা এক লিটার এলপিজি বিক্রয়ে ১৭% কমিশন দেওয়া হয়। অন্যদিকে প্রতি লিটার অকটেন ১৩০ টাকা, পেট্রোল ১২৫ টাকা ও ডিজেল ১০৯ টাকা বিক্রয়ে ৩% কমিশন দেওয়া হয় এবং যা দীর্ঘদিন ধরে একই জায়গায় অবস্থান করছে।

এছাড়াও তেলের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির পর থেকে তেল বিক্রয় অর্ধেকে নেমে গেছে। ফলে আয়ও কমে গেছে। কারণ বিক্রয়ের উপরই আমাদের কমিশন নির্ভরশীল। অথচ সংশ্লিষ্টজন সব কিছু অবগত আছেন এবং আমাদের সাথে বারবার বৈঠক করে কমিশন বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি ও সুপারিশ পেশ করে শুধু সময় ক্ষেপন করে চলেছেন। জ্বালানি ব্যবসায়ীরা আশাহত হয়ে অস্তিত্ব সংকটে ভুগছেন। দীর্ঘদিনের পূঞ্জীভূত এ সমস্যা ও সংকট হতে বের হয়ে আসার জন্য আমরা দাবি জানাই। তারা বলেন,জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা হরতাল, অবরোধ, জরুরি অবস্থা, অসহযোগ আন্দোলন ও বিভিন্ন প্রতিকুল পরিবেশ উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্যাংকলরির মাধ্যমে তেল পরিবহণপূর্বক নিরবিচ্ছিন্নভাবে তেল সরবরাহের মাধ্যমে যোগাযোগ ও কৃষি উৎপাদনে দীর্ঘদিন যাবত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এছাড়া করোনাকালীন সময়ে সবকিছু বন্ধ হয়ে গেলে জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে নিরবিচ্ছিন্নভাবে তেল সরবরাহ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখায় খাদ্য উৎপাদন উল্লেখ্যযোগ্য হারে বেড়েছিল। একমাত্র জ্বালানি তেল ক্রয় এবং বিক্রয় সরকার নির্ধারিত অভিন্ন মূল্যে হয়ে থাকে। জ্বালানি তেল বিক্রয়ের উপর সরকার নির্ধারিত হারে কমিশন প্রদান করে থাকে।

ফলে ফিলিং স্টেশনের আয় বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই। জ্বালানি ব্যবসায়ীরা সরকারি নির্ধারিত মূল্যে জ্বালানি তেল ক্রয়পূর্বক সরকারি নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয় করে স্বল্প কমিশন পেয়ে থাকে উল্লেখ করে নেতারা বলেন, ফলে জ্বালানি ব্যবসায়ীরা শতভাগ কমিশন এজেন্ট। তাই জ্বালানি তেল বিপণন কাজে নিয়োজিতদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানকল্পে গেজেটের মাধ্যমে জ্বালানি ব্যবসায়ীদের অবস্থান/মর্যাদা কমিশন এজেন্ট ঘোষণার জোর দাবি জানাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে দ্বৈত লাইসেন্সসহ বিভিন্ন আইনি ও প্রশাসনিক জটিলতা এড়ানো সম্ভব। এরূপ হলে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর কর্তৃক ফিলিং স্টেশন সংক্রান্ত এসআরও এককভাব জারির প্রবণতা হ্রাস পাবে।

এ সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব বিপিসি বা জ্বালানি কোম্পানি বহন করবে।

এই সকল সমস্যার প্রতিকারের স্বার্থে এবং আমাদের উত্থাপিত দাবিসমূহ আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বাস্তবায়ন না হলে আগামী ১ আগষ্ট থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য জ্বালানি ব্যবসায়ীরা তেল উত্তোলন ও পরিবহন বিরত থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি আজিজুল ইসলাম মিন্টু,সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা সোহরাব চৌধুরী টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজ শহীদ শোভনসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :

রংপুরে ১ আগস্ট থেকে জ্বালানি তেল উত্তোলন ও পরিবহন বন্ধের ঘোষণা

আপডেট সময় : ০৫:৩২:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩

জ্বালানি তেল পরিবহনকারী ট্যাংকলরির ইকোনমিক লাইফ ৫০ বছর নির্ধারণ, জ্বালানি তেল বিক্রির প্রচলিত কমিশন কমপক্ষে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নির্ধারণ এবং প্রতিশ্রুতি মোতাবেক সুস্পষ্ট গেজেট প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন পেট্রোল পাম্প মালিকরা।

সোমবার (১৭ জুলাই) রংপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা। অন্যথায় ১ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য জ্বালানি তেল উত্তোলন ও পরিবহণ বন্ধের ঘোষণা দেন নেতারা।বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স,ডিস্ট্রিবিউটরস,এজেন্টস অ্যান্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, রংপুর বিভাগের আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমান সভ্যতার কেন্দ্রবিন্দুতে বিশাল গুরুত্ব নিয়ে অবস্থান করছে জ্বালানি তেল সেক্টর। সুদূর স্বাধীনতা উত্তরকাল থেকে এই সেক্টর সেবাধর্মী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন, শিল্প বিকাশসহ জীবনযাত্রার সর্বক্ষেত্রে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত সরকার নির্ধারিত অভিন্ন মূল্যে জ্বালানি সরবরাহের মাধ্যমে দেশ ও জাতির সেবা প্রদান করে আসছে। একইসাথে জ্বালানি তেল পরিবহণে নিয়োজিত ট্যাংকলরিসমূহ একইভাবে সেবা প্রদান করে আসছে।

নেতারা বলেন,জ্বালানি তেলের মূল্য যখন ৬০ টাকা ছিল তখন যে হারে কমিশন প্রদান করা হতো এখন তেলের মূল্য দ্বিগুণ হওয়ার পরও প্রায় একই হারে কমিশন প্রদান করছে।

অথচ তেল ক্রয়ে ডিলার/এজেন্টেদের দ্বিগুণ বিনিয়োগ করতে হচ্ছে, একইসাথে জিনিসপত্রের মূল্যে ঊর্ধ্বগতির ফলে কর্মচারীর বেতন অনেকাংশে বৃদ্ধি করতে হয়েছে
এবং সকল লাইসেন্স ফি প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিসহ ট্যাংকলরির পার্টস এর মূল্যও দ্বিগুণ হয়েছে। পাশাপাশি যেখানে অটোগ্যাস স্টেশন (এলপিজি) প্রতি লিটার ৪৬.৫০ টাকা করে বিক্রয় করে ০৮ (আট) টাকা কমিশন পাচ্ছে, সেখানে প্রতি
লিটার অকটেন ১৩০ টাকা, পেট্রোল ১২৫ টাকা ও ডিজেল ১০৯ টাকা বিক্রি করে আমাদের কমিশন দেওয়া হচ্ছে ০৪ (চার) টাকা আর ৪৬.৫০ টাকা এক লিটার এলপিজি বিক্রয়ে ১৭% কমিশন দেওয়া হয়। অন্যদিকে প্রতি লিটার অকটেন ১৩০ টাকা, পেট্রোল ১২৫ টাকা ও ডিজেল ১০৯ টাকা বিক্রয়ে ৩% কমিশন দেওয়া হয় এবং যা দীর্ঘদিন ধরে একই জায়গায় অবস্থান করছে।

এছাড়াও তেলের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির পর থেকে তেল বিক্রয় অর্ধেকে নেমে গেছে। ফলে আয়ও কমে গেছে। কারণ বিক্রয়ের উপরই আমাদের কমিশন নির্ভরশীল। অথচ সংশ্লিষ্টজন সব কিছু অবগত আছেন এবং আমাদের সাথে বারবার বৈঠক করে কমিশন বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি ও সুপারিশ পেশ করে শুধু সময় ক্ষেপন করে চলেছেন। জ্বালানি ব্যবসায়ীরা আশাহত হয়ে অস্তিত্ব সংকটে ভুগছেন। দীর্ঘদিনের পূঞ্জীভূত এ সমস্যা ও সংকট হতে বের হয়ে আসার জন্য আমরা দাবি জানাই। তারা বলেন,জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা হরতাল, অবরোধ, জরুরি অবস্থা, অসহযোগ আন্দোলন ও বিভিন্ন প্রতিকুল পরিবেশ উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্যাংকলরির মাধ্যমে তেল পরিবহণপূর্বক নিরবিচ্ছিন্নভাবে তেল সরবরাহের মাধ্যমে যোগাযোগ ও কৃষি উৎপাদনে দীর্ঘদিন যাবত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এছাড়া করোনাকালীন সময়ে সবকিছু বন্ধ হয়ে গেলে জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে নিরবিচ্ছিন্নভাবে তেল সরবরাহ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখায় খাদ্য উৎপাদন উল্লেখ্যযোগ্য হারে বেড়েছিল। একমাত্র জ্বালানি তেল ক্রয় এবং বিক্রয় সরকার নির্ধারিত অভিন্ন মূল্যে হয়ে থাকে। জ্বালানি তেল বিক্রয়ের উপর সরকার নির্ধারিত হারে কমিশন প্রদান করে থাকে।

ফলে ফিলিং স্টেশনের আয় বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই। জ্বালানি ব্যবসায়ীরা সরকারি নির্ধারিত মূল্যে জ্বালানি তেল ক্রয়পূর্বক সরকারি নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয় করে স্বল্প কমিশন পেয়ে থাকে উল্লেখ করে নেতারা বলেন, ফলে জ্বালানি ব্যবসায়ীরা শতভাগ কমিশন এজেন্ট। তাই জ্বালানি তেল বিপণন কাজে নিয়োজিতদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানকল্পে গেজেটের মাধ্যমে জ্বালানি ব্যবসায়ীদের অবস্থান/মর্যাদা কমিশন এজেন্ট ঘোষণার জোর দাবি জানাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে দ্বৈত লাইসেন্সসহ বিভিন্ন আইনি ও প্রশাসনিক জটিলতা এড়ানো সম্ভব। এরূপ হলে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর কর্তৃক ফিলিং স্টেশন সংক্রান্ত এসআরও এককভাব জারির প্রবণতা হ্রাস পাবে।

এ সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব বিপিসি বা জ্বালানি কোম্পানি বহন করবে।

এই সকল সমস্যার প্রতিকারের স্বার্থে এবং আমাদের উত্থাপিত দাবিসমূহ আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বাস্তবায়ন না হলে আগামী ১ আগষ্ট থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য জ্বালানি ব্যবসায়ীরা তেল উত্তোলন ও পরিবহন বিরত থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি আজিজুল ইসলাম মিন্টু,সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা সোহরাব চৌধুরী টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজ শহীদ শোভনসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।