ঢাকা ০৩:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

দিনাজপুর হিলিতে কমছে কাঁচা মরিচের দাম

মোঃওয়াজ কুরনী-দিনাজপুর:
  • আপডেট সময় : ০৬:৩১:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০৬ বার পঠিত

সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দিনাজপুরের হিলিতে কমতে শুরু করেছে দেশি কাঁচা মরিচের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে প্রতি কেজিতে দাম কমেছে ১০০ টাকা। আর খুচরা বাজারে কমেছে ৮০ টাকা।

বুধবার (২৬ জুলাই) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি দেশি কাঁচা মরিচ পাইকারি বাজারে ১০০ টাকা আর খুচরা বাজারে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে পাইকারি বাজারে ১৮০ টাকা আর খুচরা বাজারে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

কাঁচা মরিচ ক্রেতা মো. ফরহাদ প্রতিদিনের খবরকে বলেন, ‘গত সপ্তাহের চেয়ে দাম কেজিতে ৮০ টাকা কমেছে। গত সপ্তাহে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনেছি ৫০ টাকা দিয়ে, আর আজ কিনলাম ৩০ টাকায়। দাম আরও একটু কমলে ভালো হতো। বেশি দামের কারণে অনেকে কাঁচা মরিচ কেনা ছেড়ে দিয়েছে।’

হিলি বাজারের খুচরা কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শাহিন হোসেন বলেন, ‘কাঁচা পণ্যের বাজার যখন যে দাম যায় আমরা তার থেকে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি। কারণ অনেক সময় কাঁচা মরিচ পচে নষ্ট হয়ে যায়। আবার অবিক্রীত থাকায় শুকিয়ে ওজন কমে যায়।’

হিলি বাজারের পাইকারি কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শেখ বিপ্লব বলেন, ’কাঁচা পণ্যের দাম নির্ভর করে আমদানির ওপর। যখন আমদানি বেশি হয়, তখন দাম কম থাকে। আবার যখন আমদানি কম হয়, তখন দাম বেশি হয়।’

তিনি বলেন, ’এখন বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ একটু বেড়েছে। আর এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি হলেও হিলি বাজারে পাওয়া যায় না। বেশি লাভের আশায় আমদানিকারকরা নিজ খরচে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে পাঠায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত সপ্তাহে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ কৃষকদের কাছ থেকেই ১৮০ টাকা দরে কিনতে হয়েছে। আর বিক্রি করেছি ২০০ টাকা কেজি দরে। আজ নওগাঁর কৃষকদের কাছ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে কিনে ১২০ কেজি দরে বিক্রি করছি। আর খুচরা বিক্রেতারা বিক্রি করছেন ১২০ টাকা কেজি দরে। তবে সরবরাহ বাড়লে দাম আরও কমবে।’

দিনাজপুর হিলিতে কমছে কাঁচা মরিচের দাম

আপডেট সময় : ০৬:৩১:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩

সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দিনাজপুরের হিলিতে কমতে শুরু করেছে দেশি কাঁচা মরিচের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে প্রতি কেজিতে দাম কমেছে ১০০ টাকা। আর খুচরা বাজারে কমেছে ৮০ টাকা।

বুধবার (২৬ জুলাই) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি দেশি কাঁচা মরিচ পাইকারি বাজারে ১০০ টাকা আর খুচরা বাজারে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে পাইকারি বাজারে ১৮০ টাকা আর খুচরা বাজারে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

কাঁচা মরিচ ক্রেতা মো. ফরহাদ প্রতিদিনের খবরকে বলেন, ‘গত সপ্তাহের চেয়ে দাম কেজিতে ৮০ টাকা কমেছে। গত সপ্তাহে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনেছি ৫০ টাকা দিয়ে, আর আজ কিনলাম ৩০ টাকায়। দাম আরও একটু কমলে ভালো হতো। বেশি দামের কারণে অনেকে কাঁচা মরিচ কেনা ছেড়ে দিয়েছে।’

হিলি বাজারের খুচরা কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শাহিন হোসেন বলেন, ‘কাঁচা পণ্যের বাজার যখন যে দাম যায় আমরা তার থেকে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি। কারণ অনেক সময় কাঁচা মরিচ পচে নষ্ট হয়ে যায়। আবার অবিক্রীত থাকায় শুকিয়ে ওজন কমে যায়।’

হিলি বাজারের পাইকারি কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শেখ বিপ্লব বলেন, ’কাঁচা পণ্যের দাম নির্ভর করে আমদানির ওপর। যখন আমদানি বেশি হয়, তখন দাম কম থাকে। আবার যখন আমদানি কম হয়, তখন দাম বেশি হয়।’

তিনি বলেন, ’এখন বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ একটু বেড়েছে। আর এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি হলেও হিলি বাজারে পাওয়া যায় না। বেশি লাভের আশায় আমদানিকারকরা নিজ খরচে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে পাঠায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত সপ্তাহে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ কৃষকদের কাছ থেকেই ১৮০ টাকা দরে কিনতে হয়েছে। আর বিক্রি করেছি ২০০ টাকা কেজি দরে। আজ নওগাঁর কৃষকদের কাছ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে কিনে ১২০ কেজি দরে বিক্রি করছি। আর খুচরা বিক্রেতারা বিক্রি করছেন ১২০ টাকা কেজি দরে। তবে সরবরাহ বাড়লে দাম আরও কমবে।’