ঢাকা ০১:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম রাজবাড়ীতে শিক্ষকদের লাঞ্চিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ প্রথমবারের মতো সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংসদ থেকে যত টাকা খোয়া গেছে আশুলিয়ায় ধর্ষকের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী নারীর সংবাদ সম্মেলন দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৭ জেলে নিখোঁজ 

জামালপুর সদর উপজেলার বিনন্দের পাড়া বর্গা চাষীর আলুর গাছ তুলে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা

মো: আলা আমিন - জামালপুর :
  • আপডেট সময় : ০৩:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৪ ২০২ বার পঠিত

জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের বিনন্দের পাড়া আলুর বর্গা চাষী ফিরোজ মিয়ার প্রায় ৫০ শতাংশ জমির আলুর গাছ তুলে নিয়েছে দূর্বিতরা। ১০ জানুয়ারী বুধবার রাতে সুন্দর রুপে ধমানো গাছ তুলে ফেলা হয়। যেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেছে এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবে না। সেখানে রাতের গভীরে কৃষকের আলু তুলে নেওয়ায় ভেঙ্গে পড়েছে চাষীরা ।

যানা যায়, প্রতিবছরের মতো এবারো বর্গা চাষী ফিরোজ মিয়া প্রায় ২০০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে এসট্রাডিস আলু চাষ করে। বৌর মৌসুমের জমির খরচ দিয়ে আলু চাষ অত্যন্ত ব্যায় বহল। জমির মালিকে চাষ হওয়ার পরে আলুর ভাগ দিতে হবে বলে জানান চাষী ফিরোজ মিয়া। তিনি জানান, এই জমিতে আলু লাগাতে সার বিষ, কামলা ময়নাসহ ৩ লক্ষের অধিক খরচ হয়েছে। গতকাল গবীর রাতে আমার ৪০ দিন বয়সী আলুর গাছগুলি তুলে রেখে যায়। এতে আমি ভেঙ্গে পড়েছি।

ট্যাগস :

জামালপুর সদর উপজেলার বিনন্দের পাড়া বর্গা চাষীর আলুর গাছ তুলে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা

আপডেট সময় : ০৩:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৪

জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের বিনন্দের পাড়া আলুর বর্গা চাষী ফিরোজ মিয়ার প্রায় ৫০ শতাংশ জমির আলুর গাছ তুলে নিয়েছে দূর্বিতরা। ১০ জানুয়ারী বুধবার রাতে সুন্দর রুপে ধমানো গাছ তুলে ফেলা হয়। যেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেছে এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবে না। সেখানে রাতের গভীরে কৃষকের আলু তুলে নেওয়ায় ভেঙ্গে পড়েছে চাষীরা ।

যানা যায়, প্রতিবছরের মতো এবারো বর্গা চাষী ফিরোজ মিয়া প্রায় ২০০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে এসট্রাডিস আলু চাষ করে। বৌর মৌসুমের জমির খরচ দিয়ে আলু চাষ অত্যন্ত ব্যায় বহল। জমির মালিকে চাষ হওয়ার পরে আলুর ভাগ দিতে হবে বলে জানান চাষী ফিরোজ মিয়া। তিনি জানান, এই জমিতে আলু লাগাতে সার বিষ, কামলা ময়নাসহ ৩ লক্ষের অধিক খরচ হয়েছে। গতকাল গবীর রাতে আমার ৪০ দিন বয়সী আলুর গাছগুলি তুলে রেখে যায়। এতে আমি ভেঙ্গে পড়েছি।