ঢাকা ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট সংস্কার সাতক্ষীরা উপকূলে বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচী পালিত বালিয়াকান্দিতে এ্যাসেডের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী পালিত ভোলা প্রেসক্লাবে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মত বিনিময়  আত্রাইয়ে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ নাগেশ্বরী উপজেলা বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন পত্রিকার প্রকাশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান পাইকগাছায় দু’পক্ষের বিরোধ ঠেকাতে তৃতীয় পক্ষের ৩জন গুরুতর জখম

কেশবপুরে বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দূর্গাপূজা

আজিজুর রহমান-কেশবপুর(যশোর):
  • আপডেট সময় : ১২:৩৫:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৩ ৫৯ বার পঠিত

কেশবপুরে বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দূর্গাপূজা।
সোমবার ২৩ অক্টোবর বিকেলে ও মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ঘুরে দেখা গেছে মন্ডপগুলোতে ছিল উচেপড়া ভিড়।
বর্ণিল সাজে সেজে ছিল ৯৮ টি দূর্গাপূজার মন্ডপ।গত শুক্রবার ২০ অক্টোবর থেকে ৫ দিনব্যাপী শুরু হয়ে ছিল শারদীয়া দূর্গাপূজা।
উপজেলার ৯৮ টি মন্ডপে প্রতিমা শিল্পীরা রং তুলির আঁচড়ে দেবী দৃর্গার প্রতিমাকে আকর্ষণীয় করে তুলে ছিলেন।মন্ডপ গুলোতে গেইট প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জায় ছিল মন্ডপগুলো। ৫ দিনব্যাপী “শারদীয়া দূর্গা উৎসব মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে শারদীয়া দূর্গা পূজা। রং তুলির কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে ছিলেন শিল্পীরা।উপজেলায় ৯৮ টি মন্ডপে মাটির কাজ শেষে দেবীর গায়ে রং দিয়ে তুলির আঁচড়ে সাজসজ্জায় দূর্গাদেবীকে সাজাতে ব্যস্ত সময় পার করে ছিলেন তারা।নরম কাঁদা-মাটি দিয়ে শৈল্পিক ছোঁয়ায় তিলে তিলে গড়ে তোলা দশভুজা দেবী দূর্গার প্রতিমায় ভরে উঠে ছিল কেশবপুরের ৯৮টি প্রতিমা পূজা মন্ডপ। বিভিন্ন রং আর তুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা হয়ে ছিল দেবীর প্রতিচ্ছবি। কোনো ঘুম ছিল না প্রতিমা শিল্পীদের। সায়ংকালে দূর্গার দেবীর বোধন আমন্ত্রণের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় শারদীয় উৎসব দূর্গাপূজা।
সারাদেশের ন্যায় এবার কেশবপুর উপজেলায় ৯৮ টি পূজা মন্ডপে দূর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূজা মন্ডপ গুলো কেশবপুর পৌরসভায় ৯টি ১নং ত্রিমোহিনী ইউনিয়নে ১টি,২নং সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নে ১৩টি,৩নং মজিদপুর ইউনিয়নে ৬টি ৪নং বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে ৬টি, ৫নং মঙ্গলকোট ইউনিয়নে ৪টি,৬নং সদর ইউনিয়নে ৭টি,৭নং পাঁজিয়া ইউনিয়নে ৯টি ৮নং সুফলাকাটি ইউনিয়নে ১১টি,৯নং গৌরিঘোনা ইউনিয়নে ১১টি ১০নং সাতবাড়িয়া ইউনিয়নে ১১টি,১১নং হাসানপুর ইউনিয়নে ১০টি।
পুরোহিতরা জানান,মা দুর্গা মর্ত্যলোকে আগমন ঘটে ছিল ঘোড়া চড়ে এবং গেছেন ও ঘোড়ায় চড়ে।
এবারের দূর্গা পূজায় আইন শৃংখলার দূর্গা পূজা উদযাপনে ৪ স্তরের সার্বিক নিরাপত্তা বলয় ছিল।পুলিশ, র‍্যাব, আনসার-ভিডিপি ও স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর পাশাপাশি অধিক নিরাপত্তার জন্য মন্ডপের আশপাশে সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ মোতায়ন ছিল। এ ছাড়া উপজেলা ব্যাপী পুলিশের ভ্রাম্যম্যান টিম সর্বক্ষনিক দায়িত্ব পালন করে ছিলেন।
পূজা চলাকালীন সময়ে যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য কঠোর নজরদারির ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়ে ছিল।এছাড়া ৯৮ টি পূজা মন্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়ে ছিল।

ট্যাগস :

কেশবপুরে বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দূর্গাপূজা

আপডেট সময় : ১২:৩৫:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৩

কেশবপুরে বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দূর্গাপূজা।
সোমবার ২৩ অক্টোবর বিকেলে ও মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ঘুরে দেখা গেছে মন্ডপগুলোতে ছিল উচেপড়া ভিড়।
বর্ণিল সাজে সেজে ছিল ৯৮ টি দূর্গাপূজার মন্ডপ।গত শুক্রবার ২০ অক্টোবর থেকে ৫ দিনব্যাপী শুরু হয়ে ছিল শারদীয়া দূর্গাপূজা।
উপজেলার ৯৮ টি মন্ডপে প্রতিমা শিল্পীরা রং তুলির আঁচড়ে দেবী দৃর্গার প্রতিমাকে আকর্ষণীয় করে তুলে ছিলেন।মন্ডপ গুলোতে গেইট প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জায় ছিল মন্ডপগুলো। ৫ দিনব্যাপী “শারদীয়া দূর্গা উৎসব মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে শারদীয়া দূর্গা পূজা। রং তুলির কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে ছিলেন শিল্পীরা।উপজেলায় ৯৮ টি মন্ডপে মাটির কাজ শেষে দেবীর গায়ে রং দিয়ে তুলির আঁচড়ে সাজসজ্জায় দূর্গাদেবীকে সাজাতে ব্যস্ত সময় পার করে ছিলেন তারা।নরম কাঁদা-মাটি দিয়ে শৈল্পিক ছোঁয়ায় তিলে তিলে গড়ে তোলা দশভুজা দেবী দূর্গার প্রতিমায় ভরে উঠে ছিল কেশবপুরের ৯৮টি প্রতিমা পূজা মন্ডপ। বিভিন্ন রং আর তুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা হয়ে ছিল দেবীর প্রতিচ্ছবি। কোনো ঘুম ছিল না প্রতিমা শিল্পীদের। সায়ংকালে দূর্গার দেবীর বোধন আমন্ত্রণের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় শারদীয় উৎসব দূর্গাপূজা।
সারাদেশের ন্যায় এবার কেশবপুর উপজেলায় ৯৮ টি পূজা মন্ডপে দূর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূজা মন্ডপ গুলো কেশবপুর পৌরসভায় ৯টি ১নং ত্রিমোহিনী ইউনিয়নে ১টি,২নং সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নে ১৩টি,৩নং মজিদপুর ইউনিয়নে ৬টি ৪নং বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে ৬টি, ৫নং মঙ্গলকোট ইউনিয়নে ৪টি,৬নং সদর ইউনিয়নে ৭টি,৭নং পাঁজিয়া ইউনিয়নে ৯টি ৮নং সুফলাকাটি ইউনিয়নে ১১টি,৯নং গৌরিঘোনা ইউনিয়নে ১১টি ১০নং সাতবাড়িয়া ইউনিয়নে ১১টি,১১নং হাসানপুর ইউনিয়নে ১০টি।
পুরোহিতরা জানান,মা দুর্গা মর্ত্যলোকে আগমন ঘটে ছিল ঘোড়া চড়ে এবং গেছেন ও ঘোড়ায় চড়ে।
এবারের দূর্গা পূজায় আইন শৃংখলার দূর্গা পূজা উদযাপনে ৪ স্তরের সার্বিক নিরাপত্তা বলয় ছিল।পুলিশ, র‍্যাব, আনসার-ভিডিপি ও স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর পাশাপাশি অধিক নিরাপত্তার জন্য মন্ডপের আশপাশে সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ মোতায়ন ছিল। এ ছাড়া উপজেলা ব্যাপী পুলিশের ভ্রাম্যম্যান টিম সর্বক্ষনিক দায়িত্ব পালন করে ছিলেন।
পূজা চলাকালীন সময়ে যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য কঠোর নজরদারির ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়ে ছিল।এছাড়া ৯৮ টি পূজা মন্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়ে ছিল।